শিরোনামঃ
ছাত্রলীগ নেতার নেতৃত্বে প্রবাসীর বাসা দখলের চেষ্টা , অর্ধকোটি টাকা চাঁদা দাবি ‘বাবা নেই’ ভিডিও গানের মোড়ক উন্মোচন আগামী পাঁচ বছরে শীর্ষে থাকবে ইমপিরিয়াল লক্ষ্য প্রতিষ্ঠাতার মহান শহীদ ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ দেশ জনতা পার্টির আলোচনা সভা রহিম আল-হুসাইনি আগা খান পঞ্চম-এর অভিষেক অনুষ্ঠিত আগা খান ৪র্থ আসওয়ান ,মিশরে শায়িত হলেন শিয়া ইসমাইলি মুসলিমদের ৪৯তম ইমাম আগা খানের জানাজা অনুষ্ঠিত মোহাম্মদপুর এলাকায় একটি বাজারের ক্রয়কৃত দোকান দখল, থানায় অভিযোগ আওয়ামী লীগের এজেন্ডা বাস্তবায়নে এখনো সক্রিয় সড়কের প্রধান প্রকৌশলী সৈয়দ মইনুল হাসান ১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ ২০২৪ এর পুনর্জন্ম : উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ

খালেদা জিয়ার প্রার্থিতার সিদ্ধান্ত হবে আইনমাফিকঃ সিইসি

#
news image

সাংবাদিকদের প্রশ্নে সিইসি হাবিব আউয়াল বলেছেন, খালেদা জিয়ার নির্বাচনে দাঁড়ালে তখন আইনানুগভাবে খতিয়ে দেখা হবে, এখন আগাম বলার কিছু দেখছেন না তিনি।

২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতির মামলায় সাজা হলে কারাজীবন শুরু হয় খালেদা জিয়ার। পরে জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায়ও তার সাজার রায় হয়। তবে সরকারের নির্বাহী আদেশে মুক্তি পেয়ে এখন বাসায় রয়েছেন।

আইন অনুযায়ী, যে কোনো ব্যক্তি ফৌজদারি অপরাধে দোষী সাব্যস্ত হয়ে দুই বছরের কারাদণ্ডে দণ্ডিত হলেই সংসদ সদস্য হওয়ার অযোগ্য বলে বিবেচিত হন। সাজা খেটে মুক্তি পাওয়ার ৫ বছর আগে নির্বাচনে অংশ নিতে পারেন না।

দুই মামলায় ১০ বছর করে কারাদণ্ডে দণ্ডিত বিএনপি চেয়ারপারসন একাদশ সংসদ নির্বাচনেও ভোটে অংশ নিতে মনোনয়নপত্র জমা দিলেও তা শেষ পযন্ত টেকেনি।

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের আগে বিএনপি নেতারা আবারও আওয়াজ তুলেছেন, খালেদা জিয়া ভোটে অংশ নেবেন। তার আইনজীবীরা বলছেন, সাজার বিরুদ্ধে খালেদার আপিলে দণ্ড স্থগিত হলে খালেদা জিয়া ভোটে অংশ নিতে পারবেন।

তাদের কথার প্রতিক্রিয়ায় গত ১০ অক্টোবর আইনমন্ত্রী আনিসুল হক সাংবাদিকদের বলেন, ফৌজদারি দুই মামলায় দণ্ডিত খালেদা জিয়া আইন অনুসারে আগামী সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না।

খালেদা জিয়ার নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সুযোগ আছে কি না- এ প্রশ্নে সিইসি বুধবার নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের বলেন, “এই বিষয়ে কোনো প্রশ্নের উত্তর এখন দেব না। এটা যখন হবে দেখা যাবে। সব কিছু আইন অনুযায়ী হবে। এখন অ্যাডভান্স কোনো কথা বলতে পারব না।”

খালেদার আইনজীবীরা যা বলছেন, তা অবহিত নন বলে জানান সাবেক আইন সচিব হাবিবুল আউয়াল।

তিনি বলেন, “এই বিষয়ে আমরা কিছুই জানি না। এটা নিয়ে মন্তব্য করতে চাই না। যিনি নির্বাচনে দাঁড়াবেন। আপনি দাড়াঁন যে-ই দাঁড়ান, আমরা তার বিষয়টি আইনানুগভাবে পরীক্ষা করে দেখব। আমাদের আইনের কিছু কাঠামো আছে। কেউ ভোট করতে চাইলে ওই কাঠামোর মধ্যে করতে হবে।”

“তিনি (খালেদা) আদৌ নির্বাচনে দাড়াঁলে আমরা সেটা আইনানুগভাবে পরীক্ষা করে দেখব। এখানে আইনগত দিক অগ্রিম কিছু বলার নেই। সময় আসুক, সব খতিয়ে দেখব, তখন সব জানাব। এখন এত আগে কোনো কথা বলা ঠিক নয়।”

নির্বাচন কমিশনের পরিকল্পনা অনুযায়ী, আগামী বছরের শেষ ভাগে অথবা ২০২৪ সালের শুরুতে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন হবে।

খালেদা জিয়া ১৯৯১ সাল থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত প্রতিটি নির্বাচনে প্রার্থী নিয়ে সংসদে প্রতিনিধিত্ব করে আসছিলেন।

অনলাইন ডেস্ক

০২ নভেম্বর, ২০২২,  11:39 PM

news image
ফাইল ফটো

সাংবাদিকদের প্রশ্নে সিইসি হাবিব আউয়াল বলেছেন, খালেদা জিয়ার নির্বাচনে দাঁড়ালে তখন আইনানুগভাবে খতিয়ে দেখা হবে, এখন আগাম বলার কিছু দেখছেন না তিনি।

২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতির মামলায় সাজা হলে কারাজীবন শুরু হয় খালেদা জিয়ার। পরে জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায়ও তার সাজার রায় হয়। তবে সরকারের নির্বাহী আদেশে মুক্তি পেয়ে এখন বাসায় রয়েছেন।

আইন অনুযায়ী, যে কোনো ব্যক্তি ফৌজদারি অপরাধে দোষী সাব্যস্ত হয়ে দুই বছরের কারাদণ্ডে দণ্ডিত হলেই সংসদ সদস্য হওয়ার অযোগ্য বলে বিবেচিত হন। সাজা খেটে মুক্তি পাওয়ার ৫ বছর আগে নির্বাচনে অংশ নিতে পারেন না।

দুই মামলায় ১০ বছর করে কারাদণ্ডে দণ্ডিত বিএনপি চেয়ারপারসন একাদশ সংসদ নির্বাচনেও ভোটে অংশ নিতে মনোনয়নপত্র জমা দিলেও তা শেষ পযন্ত টেকেনি।

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের আগে বিএনপি নেতারা আবারও আওয়াজ তুলেছেন, খালেদা জিয়া ভোটে অংশ নেবেন। তার আইনজীবীরা বলছেন, সাজার বিরুদ্ধে খালেদার আপিলে দণ্ড স্থগিত হলে খালেদা জিয়া ভোটে অংশ নিতে পারবেন।

তাদের কথার প্রতিক্রিয়ায় গত ১০ অক্টোবর আইনমন্ত্রী আনিসুল হক সাংবাদিকদের বলেন, ফৌজদারি দুই মামলায় দণ্ডিত খালেদা জিয়া আইন অনুসারে আগামী সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না।

খালেদা জিয়ার নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সুযোগ আছে কি না- এ প্রশ্নে সিইসি বুধবার নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের বলেন, “এই বিষয়ে কোনো প্রশ্নের উত্তর এখন দেব না। এটা যখন হবে দেখা যাবে। সব কিছু আইন অনুযায়ী হবে। এখন অ্যাডভান্স কোনো কথা বলতে পারব না।”

খালেদার আইনজীবীরা যা বলছেন, তা অবহিত নন বলে জানান সাবেক আইন সচিব হাবিবুল আউয়াল।

তিনি বলেন, “এই বিষয়ে আমরা কিছুই জানি না। এটা নিয়ে মন্তব্য করতে চাই না। যিনি নির্বাচনে দাঁড়াবেন। আপনি দাড়াঁন যে-ই দাঁড়ান, আমরা তার বিষয়টি আইনানুগভাবে পরীক্ষা করে দেখব। আমাদের আইনের কিছু কাঠামো আছে। কেউ ভোট করতে চাইলে ওই কাঠামোর মধ্যে করতে হবে।”

“তিনি (খালেদা) আদৌ নির্বাচনে দাড়াঁলে আমরা সেটা আইনানুগভাবে পরীক্ষা করে দেখব। এখানে আইনগত দিক অগ্রিম কিছু বলার নেই। সময় আসুক, সব খতিয়ে দেখব, তখন সব জানাব। এখন এত আগে কোনো কথা বলা ঠিক নয়।”

নির্বাচন কমিশনের পরিকল্পনা অনুযায়ী, আগামী বছরের শেষ ভাগে অথবা ২০২৪ সালের শুরুতে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন হবে।

খালেদা জিয়া ১৯৯১ সাল থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত প্রতিটি নির্বাচনে প্রার্থী নিয়ে সংসদে প্রতিনিধিত্ব করে আসছিলেন।