শরণার্থীদের ঢল ঠেকাতে যুক্তরাজ্য-ফ্রান্সের চুক্তি

অনলাইন ডেস্ক
১৪ নভেম্বর, ২০২২, 11:37 PM

শরণার্থীদের ঢল ঠেকাতে যুক্তরাজ্য-ফ্রান্সের চুক্তি
শরণার্থী ও অভিবাসনপ্রত্যাশীদের ঢল ঠেকাতে একটি চুক্তিতে পৌঁছেছে যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্স সরকার। এর মাধ্যমে দুই দেশের কর্মকর্তারা যৌথভাবে কাজ করতে পারবে। খবর দ্য গার্ডিয়ানের। গতকাল সোমবার সকালের দিকে দুই দেশ এ সম্পর্কিত একটি চুক্তিতে সই করেছে। এতে বলা হয়েছে, এখন থেকে শরণার্থী ও অবৈধ অভিবাসনপ্রত্যাশীদের ছোট ছোট নৌকা শনাক্ত করতে নজরদারি বাড়ানো হবে। ফ্রান্সের বন্দর অবকাঠামোতে অতিরিক্ত বিনিয়োগ, ক্রসিং শনাক্ত করতে ড্রোনের মতো প্রযুক্তির ব্যবহারের কথাও চুক্তিতে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। যুক্তরাজ্যের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক বলেন, এই ইস্যুতে ভোটারদের আমার প্রতি আস্থা ছিল। তাছাড়া অবৈধ অভিবাসীর ঢল ঠেকাতে কানজারভেটিভ এমপিদের চাপে রয়েছেন তিনি। তিনি বলেন, অবৈধ অভিবাসনপ্রত্যাশীদের থামানো অধিকার ব্রিটিশ জনগণের রয়েছে ও এ বিষয়ে কাজ করার ক্ষেত্রে আমার অগ্রাধিকার রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, সত্যি বলতে কোনো একক বিষয় দিয়ে এটি রাতারাতি বন্ধ করা যাবে না। তবে সংখ্যা কমানোর জন্য আমরা কাজ করছি। তবে খুব শিগগির এর একটি সমাধান হবে বলেও জানান তিনি। সম্প্রতি ইংলিশ চ্যানেল পাড়ি দিয়ে ফ্রান্স থেকে যুক্তরাজ্যে অবৈধভাবে প্রবেশের সংখ্যা বেড়েছে। এরপরই যুক্তরাজ্য সরকার এমন পদক্ষেপ নিলো।
অনলাইন ডেস্ক
১৪ নভেম্বর, ২০২২, 11:37 PM

শরণার্থী ও অভিবাসনপ্রত্যাশীদের ঢল ঠেকাতে একটি চুক্তিতে পৌঁছেছে যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্স সরকার। এর মাধ্যমে দুই দেশের কর্মকর্তারা যৌথভাবে কাজ করতে পারবে। খবর দ্য গার্ডিয়ানের। গতকাল সোমবার সকালের দিকে দুই দেশ এ সম্পর্কিত একটি চুক্তিতে সই করেছে। এতে বলা হয়েছে, এখন থেকে শরণার্থী ও অবৈধ অভিবাসনপ্রত্যাশীদের ছোট ছোট নৌকা শনাক্ত করতে নজরদারি বাড়ানো হবে। ফ্রান্সের বন্দর অবকাঠামোতে অতিরিক্ত বিনিয়োগ, ক্রসিং শনাক্ত করতে ড্রোনের মতো প্রযুক্তির ব্যবহারের কথাও চুক্তিতে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। যুক্তরাজ্যের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক বলেন, এই ইস্যুতে ভোটারদের আমার প্রতি আস্থা ছিল। তাছাড়া অবৈধ অভিবাসীর ঢল ঠেকাতে কানজারভেটিভ এমপিদের চাপে রয়েছেন তিনি। তিনি বলেন, অবৈধ অভিবাসনপ্রত্যাশীদের থামানো অধিকার ব্রিটিশ জনগণের রয়েছে ও এ বিষয়ে কাজ করার ক্ষেত্রে আমার অগ্রাধিকার রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, সত্যি বলতে কোনো একক বিষয় দিয়ে এটি রাতারাতি বন্ধ করা যাবে না। তবে সংখ্যা কমানোর জন্য আমরা কাজ করছি। তবে খুব শিগগির এর একটি সমাধান হবে বলেও জানান তিনি। সম্প্রতি ইংলিশ চ্যানেল পাড়ি দিয়ে ফ্রান্স থেকে যুক্তরাজ্যে অবৈধভাবে প্রবেশের সংখ্যা বেড়েছে। এরপরই যুক্তরাজ্য সরকার এমন পদক্ষেপ নিলো।