শিরোনামঃ
রকিবুল হাসান রনি ও তার পরিবারের ভয়ঙ্কর প্রতারণার জাল মানবাধিকার সংস্থা চেয়ারম্যান কে প্রাণনাশের হুমকি আদালতে মামলা জাতিসংঘে নারী সম্মেলনে বিশ্বব্যাপী জবাবদিহিতাপূর্ণ ফোরাম গঠনের আহ্বান বাংলাদেশের বিজিবি সদস্য মোঃ জসিম উদ্দিন বেপারীর বিরুদ্ধে স্ত্রীর অভিযোগ বিএসিএল বেস্ট এসোসিয়েট ক্লাব লিমিটেড এর সাধারণ নির্বাচনে প্রার্থী আওয়ামী লীগের নেতা কক্সবাজারে এসিআই ক্রপ কেয়ারের পরিবেশক সম্মেলন: কৃষি উন্নয়নে নতুন উদ্ভাবনের প্রতিশ্রুতি জাতীয় পঙ্গু হাসপাতাল নিটোরে অর্থ বছরে সাড়ে ৩কোটি টাকার অষুধ ক্রয় করে যা বিগত ৩০ বছরেও হয়নি ছাত্রলীগ নেতার নেতৃত্বে প্রবাসীর বাসা দখলের চেষ্টা , অর্ধকোটি টাকা চাঁদা দাবি ‘বাবা নেই’ ভিডিও গানের মোড়ক উন্মোচন আগামী পাঁচ বছরে শীর্ষে থাকবে ইমপিরিয়াল লক্ষ্য প্রতিষ্ঠাতার

খালেদা জিয়াকে বিদেশে নেওয়া দরকার: নজরুল ইসলাম

#
news image

খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা খুব একটা ভালো না জানিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেছেন, তাকে উন্নত চিকিৎসা দেওয়ার জন্য যে ধরণের সরঞ্জাম দরকার সেটা বাংলাদেশে নেই। সেজন্য তাকে চিকিৎসকরা বিদেশে নিতে বলেছেন।

কেমন দেখলেন জানতে চাইলে নজরুল ইসলাম বলেন, আমার কাছে মনে হয়েছে তিনি খুবই দুর্বল। তারতো এখানে ভালো চিকিৎসা হচ্ছে না চিকিৎসকরাই বলেছেন। উনার যে চিকিৎসা দরকার সেটা এখানে নেই। সেজন্য বিদেশে নেওয়া দরকার।

আপনাদের সঙ্গে খালেদা জিয়া কথা বলেছেন কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, আস্তে করে একটু কথা বলেছিলেন। তারমধ্যেই আবার অক্সিজেন স্যাচুরেশন কমে গেছে। মানে তার শরীর খুব একটা ভালো না। তার চিকিৎসা জরুরি কিন্তু চিকিৎসকরা বলছেন তার জন্য যে মেডিক্যাল সাপোর্ট দরকার সেটা বাংলাদেশে নেই। একটা করতে গেলে আর একটা ব্রেক করে। সেগুলো কভার করার মতো ফ্যাসিলিটিস এখানে নেই। সেজন্য তারা বলছেন এখানে তার পূর্ণাঙ্গ চিকিৎসার সুযোগ নেই, এটা দেশের বাইরে আছে।

নজরুল ইসলাম খান আরও বলেন, এখানের চিকিৎসকরাতো তাকে চিকিৎসা দিতেও ভয় পাচ্ছেন। যেমন তার লিভার থেকে রক্ত বের হচ্ছিল। যার রক্তপাত হয় তার রক্ত হালকা করাতো আবার বিপদজ্জনক। অথচ হার্টে স্টেন করা হয়েছে। এই রোগীকেতো রক্ত যাতে জমাট না বাধে সেই ওষুধ দেওয়া হয়। কিন্তু ওনাকেতো সেটাও দেওয়া যাচ্ছে না। ওটা দিলে আবার রক্ত পাতলা হয়ে গেলে রক্তপাত হতে পারে। এই যে সমস্যাগুলো এগুলো কভার করার জন্য যে ফ্যাসিলিটিস দরকার সেটাতো আমাদের দেশে নেই।

খালেদা জিয়ার পরিবারের পক্ষ থেকে বিদেশে নেওয়ার বিষয়ে নতুন করে চেষ্টা করা হচ্ছে কি না জানতে চাইলে বিএনপির এই নেতা বলেন, সেটা আমি জানি না। পরিবারের পক্ষ থেকে কি করা হচ্ছে সেটা তারা বলতে পারবেন।

গত শুক্রবার (১০জুন) গভীর রাতে বুকে ব্যথা নিয়ে এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি হন খালেদা জিয়া। শনিবার দুপুরে খালেদা জিয়ার হৃৎপিণ্ডে এনজিওগ্রাম করে একটি ব্লক অপসারণ করে স্টেন্টিং করা হয়। তার হৃৎপিণ্ডে আরও দুটি ব্লক রয়েছে। তবে সেখানে  স্টেন্টিং  করার মতো শারিরীক অবস্থা নেই বলে জানান চিকিৎসকেরা। পাঁচ দিন সিসিইউতে থাকার পর গত ১৫জুন তাকে কেবিনে নেওয়া হয়েছে।

নিজস্ব প্রতিবেদক

২১ জুন, ২০২২,  11:58 PM

news image

খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা খুব একটা ভালো না জানিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেছেন, তাকে উন্নত চিকিৎসা দেওয়ার জন্য যে ধরণের সরঞ্জাম দরকার সেটা বাংলাদেশে নেই। সেজন্য তাকে চিকিৎসকরা বিদেশে নিতে বলেছেন।

কেমন দেখলেন জানতে চাইলে নজরুল ইসলাম বলেন, আমার কাছে মনে হয়েছে তিনি খুবই দুর্বল। তারতো এখানে ভালো চিকিৎসা হচ্ছে না চিকিৎসকরাই বলেছেন। উনার যে চিকিৎসা দরকার সেটা এখানে নেই। সেজন্য বিদেশে নেওয়া দরকার।

আপনাদের সঙ্গে খালেদা জিয়া কথা বলেছেন কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, আস্তে করে একটু কথা বলেছিলেন। তারমধ্যেই আবার অক্সিজেন স্যাচুরেশন কমে গেছে। মানে তার শরীর খুব একটা ভালো না। তার চিকিৎসা জরুরি কিন্তু চিকিৎসকরা বলছেন তার জন্য যে মেডিক্যাল সাপোর্ট দরকার সেটা বাংলাদেশে নেই। একটা করতে গেলে আর একটা ব্রেক করে। সেগুলো কভার করার মতো ফ্যাসিলিটিস এখানে নেই। সেজন্য তারা বলছেন এখানে তার পূর্ণাঙ্গ চিকিৎসার সুযোগ নেই, এটা দেশের বাইরে আছে।

নজরুল ইসলাম খান আরও বলেন, এখানের চিকিৎসকরাতো তাকে চিকিৎসা দিতেও ভয় পাচ্ছেন। যেমন তার লিভার থেকে রক্ত বের হচ্ছিল। যার রক্তপাত হয় তার রক্ত হালকা করাতো আবার বিপদজ্জনক। অথচ হার্টে স্টেন করা হয়েছে। এই রোগীকেতো রক্ত যাতে জমাট না বাধে সেই ওষুধ দেওয়া হয়। কিন্তু ওনাকেতো সেটাও দেওয়া যাচ্ছে না। ওটা দিলে আবার রক্ত পাতলা হয়ে গেলে রক্তপাত হতে পারে। এই যে সমস্যাগুলো এগুলো কভার করার জন্য যে ফ্যাসিলিটিস দরকার সেটাতো আমাদের দেশে নেই।

খালেদা জিয়ার পরিবারের পক্ষ থেকে বিদেশে নেওয়ার বিষয়ে নতুন করে চেষ্টা করা হচ্ছে কি না জানতে চাইলে বিএনপির এই নেতা বলেন, সেটা আমি জানি না। পরিবারের পক্ষ থেকে কি করা হচ্ছে সেটা তারা বলতে পারবেন।

গত শুক্রবার (১০জুন) গভীর রাতে বুকে ব্যথা নিয়ে এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি হন খালেদা জিয়া। শনিবার দুপুরে খালেদা জিয়ার হৃৎপিণ্ডে এনজিওগ্রাম করে একটি ব্লক অপসারণ করে স্টেন্টিং করা হয়। তার হৃৎপিণ্ডে আরও দুটি ব্লক রয়েছে। তবে সেখানে  স্টেন্টিং  করার মতো শারিরীক অবস্থা নেই বলে জানান চিকিৎসকেরা। পাঁচ দিন সিসিইউতে থাকার পর গত ১৫জুন তাকে কেবিনে নেওয়া হয়েছে।