শিরোনামঃ
ছাত্রলীগ নেতার নেতৃত্বে প্রবাসীর বাসা দখলের চেষ্টা , অর্ধকোটি টাকা চাঁদা দাবি ‘বাবা নেই’ ভিডিও গানের মোড়ক উন্মোচন আগামী পাঁচ বছরে শীর্ষে থাকবে ইমপিরিয়াল লক্ষ্য প্রতিষ্ঠাতার মহান শহীদ ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ দেশ জনতা পার্টির আলোচনা সভা রহিম আল-হুসাইনি আগা খান পঞ্চম-এর অভিষেক অনুষ্ঠিত আগা খান ৪র্থ আসওয়ান ,মিশরে শায়িত হলেন শিয়া ইসমাইলি মুসলিমদের ৪৯তম ইমাম আগা খানের জানাজা অনুষ্ঠিত মোহাম্মদপুর এলাকায় একটি বাজারের ক্রয়কৃত দোকান দখল, থানায় অভিযোগ আওয়ামী লীগের এজেন্ডা বাস্তবায়নে এখনো সক্রিয় সড়কের প্রধান প্রকৌশলী সৈয়দ মইনুল হাসান ১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ ২০২৪ এর পুনর্জন্ম : উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ

যার শক্তি বেশি, সে-ই সিল মারবে: ফিরোজ রশীদ

#
news image

নির্বাচনে যার শক্তি বেশি সে-ই সিল মারবে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য কাজী ফিরোজ রশীদ।

বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে নির্বাচন কমিশনার সচিবালয়ের অর্থ বরাদ্দের প্রস্তাবের ছাঁটাইয়ের আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি এ মন্তব্য করেন।

তিনি বলেন, জয়ের জন্য সবাই নির্বাচন করে। নির্বাচনে যদি সক্ষমতা নিয়ে না দাঁড়াতে পারে, প্রতিদ্বন্দ্বী যদি সমকক্ষ না হয়, ভোট হয় না। এতে কেউ হারতে চায় না। এটা যুদ্ধক্ষেত্র, এখানে কোনো এথিক্স মানে না। যে যেভাবে পারে জিততে চায়।  

তিনি আরও বলেন, আমরা যদি সুষ্ঠু ও সুন্দর নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি না করি, তাহলে ঢাকায় বসে নির্বাচন কমিশন কোনোদিন কোন কিছুই করতে পারবে না। তার ঘোষণাতে কিছু যায় আসে না। আমরা বলি স্বাধীন নির্বাচন কমিশন, দুর্নীতি কমিশন সবকিছুই স্বাধীন। প্রকারান্তরে কোনো কমিশনই স্বাধীন নয়। 

তিনি বলেন, সমকক্ষ সব দল যদি নির্বাচনে আসে, তাহলে নির্বাচন সঠিক ও সুষ্ঠু হবে। ইভিএম বা ব্যালটের নির্বাচনে যার শক্তি বেশি, সে-ই সিল মারবে। দিনেই সিল মারা হবে, ভোটার ও এজেন্টের সামনে সিল মারা হবে। আপনি কিছুই করতে পারবেন না। কমিশন-টমিশন করে কিছু হবে? রাজনৈতিক দল না চাইলে কমিশনের দ্বারা সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়। শুধু কমিশনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া ঠিক নয়।  

নিজস্ব প্রতিবেদক

৩০ জুন, ২০২২,  10:07 PM

news image

নির্বাচনে যার শক্তি বেশি সে-ই সিল মারবে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য কাজী ফিরোজ রশীদ।

বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে নির্বাচন কমিশনার সচিবালয়ের অর্থ বরাদ্দের প্রস্তাবের ছাঁটাইয়ের আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি এ মন্তব্য করেন।

তিনি বলেন, জয়ের জন্য সবাই নির্বাচন করে। নির্বাচনে যদি সক্ষমতা নিয়ে না দাঁড়াতে পারে, প্রতিদ্বন্দ্বী যদি সমকক্ষ না হয়, ভোট হয় না। এতে কেউ হারতে চায় না। এটা যুদ্ধক্ষেত্র, এখানে কোনো এথিক্স মানে না। যে যেভাবে পারে জিততে চায়।  

তিনি আরও বলেন, আমরা যদি সুষ্ঠু ও সুন্দর নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি না করি, তাহলে ঢাকায় বসে নির্বাচন কমিশন কোনোদিন কোন কিছুই করতে পারবে না। তার ঘোষণাতে কিছু যায় আসে না। আমরা বলি স্বাধীন নির্বাচন কমিশন, দুর্নীতি কমিশন সবকিছুই স্বাধীন। প্রকারান্তরে কোনো কমিশনই স্বাধীন নয়। 

তিনি বলেন, সমকক্ষ সব দল যদি নির্বাচনে আসে, তাহলে নির্বাচন সঠিক ও সুষ্ঠু হবে। ইভিএম বা ব্যালটের নির্বাচনে যার শক্তি বেশি, সে-ই সিল মারবে। দিনেই সিল মারা হবে, ভোটার ও এজেন্টের সামনে সিল মারা হবে। আপনি কিছুই করতে পারবেন না। কমিশন-টমিশন করে কিছু হবে? রাজনৈতিক দল না চাইলে কমিশনের দ্বারা সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়। শুধু কমিশনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া ঠিক নয়।