শিরোনামঃ
রকিবুল হাসান রনি ও তার পরিবারের ভয়ঙ্কর প্রতারণার জাল মানবাধিকার সংস্থা চেয়ারম্যান কে প্রাণনাশের হুমকি আদালতে মামলা জাতিসংঘে নারী সম্মেলনে বিশ্বব্যাপী জবাবদিহিতাপূর্ণ ফোরাম গঠনের আহ্বান বাংলাদেশের বিজিবি সদস্য মোঃ জসিম উদ্দিন বেপারীর বিরুদ্ধে স্ত্রীর অভিযোগ বিএসিএল বেস্ট এসোসিয়েট ক্লাব লিমিটেড এর সাধারণ নির্বাচনে প্রার্থী আওয়ামী লীগের নেতা কক্সবাজারে এসিআই ক্রপ কেয়ারের পরিবেশক সম্মেলন: কৃষি উন্নয়নে নতুন উদ্ভাবনের প্রতিশ্রুতি জাতীয় পঙ্গু হাসপাতাল নিটোরে অর্থ বছরে সাড়ে ৩কোটি টাকার অষুধ ক্রয় করে যা বিগত ৩০ বছরেও হয়নি ছাত্রলীগ নেতার নেতৃত্বে প্রবাসীর বাসা দখলের চেষ্টা , অর্ধকোটি টাকা চাঁদা দাবি ‘বাবা নেই’ ভিডিও গানের মোড়ক উন্মোচন আগামী পাঁচ বছরে শীর্ষে থাকবে ইমপিরিয়াল লক্ষ্য প্রতিষ্ঠাতার

মন যা চায়, তা-ই করেন: কৃতী শ্যানন

#
news image

একের পর এক ফ্লপ দিয়ে শুরু। রোহিত শেঠির মতো বাণিজ্যিক ছবির সফল পরিচালকও তাঁর ভাগ্য ফেরাতে পারেননি। একদিকে ‘বরেলি কি বরফি’, ‘মিমি’, ‘লুকাছুপি’ দারুণভাবে সফল; আবার কৃতী শ্যানন অভিনীত ‘রাবতা’, ‘বচ্চন পান্ডে’, ‘পানিপথ’সহ আরও অনেক ছবি বক্স অফিসে চূড়ান্তভাবে ব্যর্থ। একেক তারকা ফ্লপ ছবির ধাক্কা একেক রকমভাবে সামলান। কৃতী শ্যানন কীভাবে সামলান? সম্প্রতি নিজেই জানালেন ছবি ফ্লপ হলে তাঁর কী অবস্থা হয়। কৃতী জানিয়েছেন, সফলতার পাশাপাশি ব্যর্থতাকেও তিনি মাথা পেতে নেন। আর পাঁচজন মানুষের মতোই ব্যর্থতায় ভেঙে পড়েন এই বলিউড তারকা। ব্যর্থতার প্রসঙ্গে কৃতী বলেন, ‘আমি কেঁদে ভাসাই। আমি ওই সবকিছুই করি, যা একজন সাধারণ মানুষ করেন। পর্দায়, সাক্ষাৎকারের সময় আমাকে সবাই শক্তিশালী নারী হিসেবে দেখেন। কিন্তু আমি মনে করি, নিজের আবেগের মুখোমুখি হওয়া প্রয়োজন। আর সবকিছু ঝেড়ে ফেলে পরবর্তী লক্ষ্যের দিকে এগিয়ে যাওয়া জরুরি।’ কৃতী শ্যানন আরও বলেন, ‘আমাদের উচিত নয় নিজেদের আবেগ, অনুভূতিকে আড়াল করা। আমরা মোটেও এ রকম ছিলাম না। আমরা যখন ছোট ছিলাম, তখন অনেক সরল ছিলাম। আমাদের তখন কষ্ট হলে কেঁদে ফেলতাম। আবার হাসতে ইচ্ছে হলে হেসে ফেলতাম। লোকে কী বলবে, এ নিয়ে আমাদের কিছু যেত-আসত না। কিন্তু বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আমাদের মধ্যে পরিপক্বতা চলে আসে। আর এই পরিপক্বতা আমাদের আবেগ-অনুভূতিকে নিয়ন্ত্রণ করে।’ তিনি বলেন, ‘আমার মন যা চায়, আমি তা-ই করি। আর এটাই আমার শক্তি। অনেক সময় অভিমান হলে কিছুদিন আমি কথা বলি না। আমার কাঁদতে ইচ্ছে হলে আমি কাঁদি। কারও সঙ্গে কথা বলতে ইচ্ছে না করলে কথা বলি না। আবার কোনো বন্ধুর সঙ্গে কথা বলতে ইচ্ছে করলে তাকে ফোন করে কথা বলি। শেষ পর্যন্ত আমি এটাই বুঝেছি যে জীবনে এগিয়ে যাওয়া খুব জরুরি। তবে আমি আমার কিছু ছবি নিয়ে একটু বেশি আবেগপ্রবণ। কারণ, এই ছবিগুলো আমার হৃদয়ের অনেক কাছের। কিন্তু আমি দীর্ঘ পথ চলতে চাই। জীবনে যা যা ঘটছে, তা খোলা মনে স্বীকার করতে চাই। একজন অভিনেতা হিসেবে একটা সময় পর আমাদের হাতে কিছু থাকে না।’ কৃতির ঝুলি এখন দারুণ সব প্রকল্পে ভরপুর। শিগগিরই তাঁকে ‘শেহজাদা’, ‘গণপথ’, ‘আদিপুরুষ’, ও ‘ভেড়িয়া’ ছবিতে দেখা যাবে।

প্রভাতী খবর ডেস্ক

১৭ আগস্ট, ২০২২,  11:44 PM

news image

একের পর এক ফ্লপ দিয়ে শুরু। রোহিত শেঠির মতো বাণিজ্যিক ছবির সফল পরিচালকও তাঁর ভাগ্য ফেরাতে পারেননি। একদিকে ‘বরেলি কি বরফি’, ‘মিমি’, ‘লুকাছুপি’ দারুণভাবে সফল; আবার কৃতী শ্যানন অভিনীত ‘রাবতা’, ‘বচ্চন পান্ডে’, ‘পানিপথ’সহ আরও অনেক ছবি বক্স অফিসে চূড়ান্তভাবে ব্যর্থ। একেক তারকা ফ্লপ ছবির ধাক্কা একেক রকমভাবে সামলান। কৃতী শ্যানন কীভাবে সামলান? সম্প্রতি নিজেই জানালেন ছবি ফ্লপ হলে তাঁর কী অবস্থা হয়। কৃতী জানিয়েছেন, সফলতার পাশাপাশি ব্যর্থতাকেও তিনি মাথা পেতে নেন। আর পাঁচজন মানুষের মতোই ব্যর্থতায় ভেঙে পড়েন এই বলিউড তারকা। ব্যর্থতার প্রসঙ্গে কৃতী বলেন, ‘আমি কেঁদে ভাসাই। আমি ওই সবকিছুই করি, যা একজন সাধারণ মানুষ করেন। পর্দায়, সাক্ষাৎকারের সময় আমাকে সবাই শক্তিশালী নারী হিসেবে দেখেন। কিন্তু আমি মনে করি, নিজের আবেগের মুখোমুখি হওয়া প্রয়োজন। আর সবকিছু ঝেড়ে ফেলে পরবর্তী লক্ষ্যের দিকে এগিয়ে যাওয়া জরুরি।’ কৃতী শ্যানন আরও বলেন, ‘আমাদের উচিত নয় নিজেদের আবেগ, অনুভূতিকে আড়াল করা। আমরা মোটেও এ রকম ছিলাম না। আমরা যখন ছোট ছিলাম, তখন অনেক সরল ছিলাম। আমাদের তখন কষ্ট হলে কেঁদে ফেলতাম। আবার হাসতে ইচ্ছে হলে হেসে ফেলতাম। লোকে কী বলবে, এ নিয়ে আমাদের কিছু যেত-আসত না। কিন্তু বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আমাদের মধ্যে পরিপক্বতা চলে আসে। আর এই পরিপক্বতা আমাদের আবেগ-অনুভূতিকে নিয়ন্ত্রণ করে।’ তিনি বলেন, ‘আমার মন যা চায়, আমি তা-ই করি। আর এটাই আমার শক্তি। অনেক সময় অভিমান হলে কিছুদিন আমি কথা বলি না। আমার কাঁদতে ইচ্ছে হলে আমি কাঁদি। কারও সঙ্গে কথা বলতে ইচ্ছে না করলে কথা বলি না। আবার কোনো বন্ধুর সঙ্গে কথা বলতে ইচ্ছে করলে তাকে ফোন করে কথা বলি। শেষ পর্যন্ত আমি এটাই বুঝেছি যে জীবনে এগিয়ে যাওয়া খুব জরুরি। তবে আমি আমার কিছু ছবি নিয়ে একটু বেশি আবেগপ্রবণ। কারণ, এই ছবিগুলো আমার হৃদয়ের অনেক কাছের। কিন্তু আমি দীর্ঘ পথ চলতে চাই। জীবনে যা যা ঘটছে, তা খোলা মনে স্বীকার করতে চাই। একজন অভিনেতা হিসেবে একটা সময় পর আমাদের হাতে কিছু থাকে না।’ কৃতির ঝুলি এখন দারুণ সব প্রকল্পে ভরপুর। শিগগিরই তাঁকে ‘শেহজাদা’, ‘গণপথ’, ‘আদিপুরুষ’, ও ‘ভেড়িয়া’ ছবিতে দেখা যাবে।