শিরোনামঃ
রকিবুল হাসান রনি ও তার পরিবারের ভয়ঙ্কর প্রতারণার জাল মানবাধিকার সংস্থা চেয়ারম্যান কে প্রাণনাশের হুমকি আদালতে মামলা জাতিসংঘে নারী সম্মেলনে বিশ্বব্যাপী জবাবদিহিতাপূর্ণ ফোরাম গঠনের আহ্বান বাংলাদেশের বিজিবি সদস্য মোঃ জসিম উদ্দিন বেপারীর বিরুদ্ধে স্ত্রীর অভিযোগ বিএসিএল বেস্ট এসোসিয়েট ক্লাব লিমিটেড এর সাধারণ নির্বাচনে প্রার্থী আওয়ামী লীগের নেতা কক্সবাজারে এসিআই ক্রপ কেয়ারের পরিবেশক সম্মেলন: কৃষি উন্নয়নে নতুন উদ্ভাবনের প্রতিশ্রুতি জাতীয় পঙ্গু হাসপাতাল নিটোরে অর্থ বছরে সাড়ে ৩কোটি টাকার অষুধ ক্রয় করে যা বিগত ৩০ বছরেও হয়নি ছাত্রলীগ নেতার নেতৃত্বে প্রবাসীর বাসা দখলের চেষ্টা , অর্ধকোটি টাকা চাঁদা দাবি ‘বাবা নেই’ ভিডিও গানের মোড়ক উন্মোচন আগামী পাঁচ বছরে শীর্ষে থাকবে ইমপিরিয়াল লক্ষ্য প্রতিষ্ঠাতার

২৫ দিনে রেমিট্যান্স এলো সাড়ে ১৬ হাজার কোটি টাকা

#
news image

ডলার সংকটের মধ্যে ইতিবাচক ধারায় ফিরেছে রেমিট্যান্স। মূলত নানা সুবিধা দেওয়ায় বৈধ চ্যানেলে সাড়া মিলছে প্রবাসী আয়ে। চলতি মাসের (আগস্ট) প্রথম ২৫ দিনে দেশে ১৭২ কোটি ৯৩ লাখ বা ১.৭৩ বিলিয়ন ডলারের রেমিট্যান্স এসেছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ (প্রতি ডলার ৯৫ টাকা হিসাবে) প্রায় ১৬ হাজার ৪২৯ কোটি টাকা।

এ ধারা অব্যাহত থাকলে পুরো আগস্ট মাসে ২১৪ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স আসার সম্ভাবনা রয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।

২৫ দিনে ১৭২ কোটি ৯৩ লাখ ডলারের মধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত পাঁচ ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৩১ কোটি ৫০ লাখ ডলার। বিশেষায়িত বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে দুই কোটি ১০ লাখ ডলার। আর বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ১৩৮ কোটি ৬৯ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স।

আলোচিত সময়ের মধ্যে বরাবরের মতো সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স এসেছে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে। বেসরকারিখাতের এ ব্যাংকটির মাধ্যমে এসেছে ৩৫ কোটি ৬২ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স। এরপরই রয়েছে রাষ্ট্রায়ত্ত অগ্রণী ব্যাংক। এ ব্যাংটির মাধ্যমে এসেছে ১১ কোটি ডলার।

এছাড়া সিটি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ১১ কোটি ডলার, ডাচ–বাংলা ব্যাংকের মাধ্যমে ৯ কোটি ৫৪ লাখ ডলার, রূপালী ব্যাংকের মাধ্যমে ৯ কোটি ৩৫ লাখ ডলার এসেছে।

তবে কোনো রেমিট্যান্স আসেনি বিডিবিএল, রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক, বিদেশি ব্যাংক আল-ফালাহ, হাবিব ব্যাংক ও ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তান, স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়ার মাধ্যমে।

এছাড়া আগের মাস জুলাইয়ে ২০৯ কোটি ৬৯ লাখ ডলার বা প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকার রেমিট্যান্স এসেছে দেশে। চলতি বছরের জুনে এসেছিল ১৮৩ কোটি ৭২ লাখ ডলার, মে মাসে এসেছিল ১৮৮ কোটি ৫৩ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স।

এদিকে ২০২১-২০২২ অর্থবছরে প্রবাসীরা দেশে পাঠিয়েছিলেন ২ হাজার ১০৩ কোটি ডলার। যা তার আগের অর্থবছরের চেয়ে বছরের চেয়ে ৩.৭৫ বিলিয়ন ডলার কম। তার আগের অর্থবছরে (২০২০-২০২১) এসেছিল ২ হাজার ৪৭৮ কোটি ডলার।

প্রভাতী খবর ডেস্ক

২৮ আগস্ট, ২০২২,  10:25 PM

news image

ডলার সংকটের মধ্যে ইতিবাচক ধারায় ফিরেছে রেমিট্যান্স। মূলত নানা সুবিধা দেওয়ায় বৈধ চ্যানেলে সাড়া মিলছে প্রবাসী আয়ে। চলতি মাসের (আগস্ট) প্রথম ২৫ দিনে দেশে ১৭২ কোটি ৯৩ লাখ বা ১.৭৩ বিলিয়ন ডলারের রেমিট্যান্স এসেছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ (প্রতি ডলার ৯৫ টাকা হিসাবে) প্রায় ১৬ হাজার ৪২৯ কোটি টাকা।

এ ধারা অব্যাহত থাকলে পুরো আগস্ট মাসে ২১৪ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স আসার সম্ভাবনা রয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।

২৫ দিনে ১৭২ কোটি ৯৩ লাখ ডলারের মধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত পাঁচ ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৩১ কোটি ৫০ লাখ ডলার। বিশেষায়িত বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে দুই কোটি ১০ লাখ ডলার। আর বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ১৩৮ কোটি ৬৯ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স।

আলোচিত সময়ের মধ্যে বরাবরের মতো সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স এসেছে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে। বেসরকারিখাতের এ ব্যাংকটির মাধ্যমে এসেছে ৩৫ কোটি ৬২ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স। এরপরই রয়েছে রাষ্ট্রায়ত্ত অগ্রণী ব্যাংক। এ ব্যাংটির মাধ্যমে এসেছে ১১ কোটি ডলার।

এছাড়া সিটি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ১১ কোটি ডলার, ডাচ–বাংলা ব্যাংকের মাধ্যমে ৯ কোটি ৫৪ লাখ ডলার, রূপালী ব্যাংকের মাধ্যমে ৯ কোটি ৩৫ লাখ ডলার এসেছে।

তবে কোনো রেমিট্যান্স আসেনি বিডিবিএল, রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক, বিদেশি ব্যাংক আল-ফালাহ, হাবিব ব্যাংক ও ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তান, স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়ার মাধ্যমে।

এছাড়া আগের মাস জুলাইয়ে ২০৯ কোটি ৬৯ লাখ ডলার বা প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকার রেমিট্যান্স এসেছে দেশে। চলতি বছরের জুনে এসেছিল ১৮৩ কোটি ৭২ লাখ ডলার, মে মাসে এসেছিল ১৮৮ কোটি ৫৩ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স।

এদিকে ২০২১-২০২২ অর্থবছরে প্রবাসীরা দেশে পাঠিয়েছিলেন ২ হাজার ১০৩ কোটি ডলার। যা তার আগের অর্থবছরের চেয়ে বছরের চেয়ে ৩.৭৫ বিলিয়ন ডলার কম। তার আগের অর্থবছরে (২০২০-২০২১) এসেছিল ২ হাজার ৪৭৮ কোটি ডলার।