সীমান্তে অস্থিতিশীলতা: স্থানান্তরিত এসএসসি কেন্দ্র পরিদর্শনে ডিসি

অনলাইন ডেস্ক
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২২, 10:50 PM

সীমান্তে অস্থিতিশীলতা: স্থানান্তরিত এসএসসি কেন্দ্র পরিদর্শনে ডিসি
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি থেকে কক্সবাজার জেলার উখিয়া কুতুপালং উচ্চ বিদ্যালয়ে স্থানান্তরিত এসএসসি পরীক্ষার কেন্দ্র পরিদর্শন করেছেন বান্দরবানের জেলা প্রশাসক ইয়াছমিন পারভীন তিবরীজি ও পুলিশ সুপার মো. তারিকুল ইসলাম। সোমবার (১৯ সেপ্টেম্বর) রাইজিংবিডিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য মো. হেলাল উদ্দিন। মিয়ানমারের অভ্যন্তরে গোলাগুলি ও বাংলাদেশ সীমান্তে অস্থিতিশীল পরিস্থিতির কারণে গত শনিবার শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা বিবেচনায় পরীক্ষার কেন্দ্রটি সরিয়ে নেয় কর্তৃপক্ষ। এর আগে একই দিন সকাল ১১ টার দিকে ঘুমধুম সীমান্ত এলাকা পরিদর্শন করেন বান্দরবান জেলা প্রশাসক ও পুলিশ প্রশাসন।
হেলাল উদ্দিন জানান, সকালে বান্দরবানের ডিসি-এসপি স্থানান্তরিত এসএসসি পরীক্ষার হল পরিদর্শন করেন। এসময় তারা পরীক্ষার্থীদের আতঙ্কিত না হয়ে ভালোভাবে পরীক্ষা দেওয়ার আহ্বান জানান। একই সঙ্গে পরিস্থিতির উপর ভিত্তি করে সীমান্তের ৩০০ পরিবারকে নিরাপদ স্থানে নিয়ে আসার পরিকল্পনার কথাও জানিয়েছেন জেলা প্রশাসক ইয়াছমিন পারভীন তিবরীজি। গত শনিবার এসএসসি পরীক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকদের উৎকন্ঠা বিবেচনায় ঘুমধুম উচ্চ বিদ্যালয়ের পরীক্ষা কেন্দ্রটি পার্শ্ববর্তী কক্সবাজার জেলার উখিয়া কুতুপালং উচ্চ বিদ্যালয়ে স্থানান্তর করা হয়। এই কেন্দ্র ঘুমধুম উচ্চ বিদ্যালয়ের ৪১৯ জন এসএসসি পরীক্ষা দিচ্ছেন।
উল্লেখ্য, গত ২৮ আগস্ট মিয়ানমার থেকে নিক্ষেপ করা ২টি মর্টার শেল অবিস্ফোরিত অবস্থায় ঘুমধুমের তুমব্রু’র উত্তর মসজিদের কাছে পড়ে। এ ঘটনার পাঁচ দিন পর গত ৩ সেপ্টেম্বর ঘুমধুম এলাকায় দুটি গোলা পড়ে এবং ৯ সেপ্টেম্বর একে ৪৭ এর গুলি এসে পড়ে। তবে গত শুক্রবার (১৬ সেপ্টেম্বর) মাইন বিস্ফোরণ ও গুলি-মর্টার শেল নিক্ষেপে হতাহতের ঘটনা ঘটে। এতে নো ম্যান্স ল্যান্ডে বসবাসরত রোহিঙ্গা ও স্থানীয়দের মধ্যে চরম ভীতি ছড়িয়ে পড়েছে।
অনলাইন ডেস্ক
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২২, 10:50 PM

বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি থেকে কক্সবাজার জেলার উখিয়া কুতুপালং উচ্চ বিদ্যালয়ে স্থানান্তরিত এসএসসি পরীক্ষার কেন্দ্র পরিদর্শন করেছেন বান্দরবানের জেলা প্রশাসক ইয়াছমিন পারভীন তিবরীজি ও পুলিশ সুপার মো. তারিকুল ইসলাম। সোমবার (১৯ সেপ্টেম্বর) রাইজিংবিডিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য মো. হেলাল উদ্দিন। মিয়ানমারের অভ্যন্তরে গোলাগুলি ও বাংলাদেশ সীমান্তে অস্থিতিশীল পরিস্থিতির কারণে গত শনিবার শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা বিবেচনায় পরীক্ষার কেন্দ্রটি সরিয়ে নেয় কর্তৃপক্ষ। এর আগে একই দিন সকাল ১১ টার দিকে ঘুমধুম সীমান্ত এলাকা পরিদর্শন করেন বান্দরবান জেলা প্রশাসক ও পুলিশ প্রশাসন।
হেলাল উদ্দিন জানান, সকালে বান্দরবানের ডিসি-এসপি স্থানান্তরিত এসএসসি পরীক্ষার হল পরিদর্শন করেন। এসময় তারা পরীক্ষার্থীদের আতঙ্কিত না হয়ে ভালোভাবে পরীক্ষা দেওয়ার আহ্বান জানান। একই সঙ্গে পরিস্থিতির উপর ভিত্তি করে সীমান্তের ৩০০ পরিবারকে নিরাপদ স্থানে নিয়ে আসার পরিকল্পনার কথাও জানিয়েছেন জেলা প্রশাসক ইয়াছমিন পারভীন তিবরীজি। গত শনিবার এসএসসি পরীক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকদের উৎকন্ঠা বিবেচনায় ঘুমধুম উচ্চ বিদ্যালয়ের পরীক্ষা কেন্দ্রটি পার্শ্ববর্তী কক্সবাজার জেলার উখিয়া কুতুপালং উচ্চ বিদ্যালয়ে স্থানান্তর করা হয়। এই কেন্দ্র ঘুমধুম উচ্চ বিদ্যালয়ের ৪১৯ জন এসএসসি পরীক্ষা দিচ্ছেন।
উল্লেখ্য, গত ২৮ আগস্ট মিয়ানমার থেকে নিক্ষেপ করা ২টি মর্টার শেল অবিস্ফোরিত অবস্থায় ঘুমধুমের তুমব্রু’র উত্তর মসজিদের কাছে পড়ে। এ ঘটনার পাঁচ দিন পর গত ৩ সেপ্টেম্বর ঘুমধুম এলাকায় দুটি গোলা পড়ে এবং ৯ সেপ্টেম্বর একে ৪৭ এর গুলি এসে পড়ে। তবে গত শুক্রবার (১৬ সেপ্টেম্বর) মাইন বিস্ফোরণ ও গুলি-মর্টার শেল নিক্ষেপে হতাহতের ঘটনা ঘটে। এতে নো ম্যান্স ল্যান্ডে বসবাসরত রোহিঙ্গা ও স্থানীয়দের মধ্যে চরম ভীতি ছড়িয়ে পড়েছে।