শিরোনামঃ
রকিবুল হাসান রনি ও তার পরিবারের ভয়ঙ্কর প্রতারণার জাল মানবাধিকার সংস্থা চেয়ারম্যান কে প্রাণনাশের হুমকি আদালতে মামলা জাতিসংঘে নারী সম্মেলনে বিশ্বব্যাপী জবাবদিহিতাপূর্ণ ফোরাম গঠনের আহ্বান বাংলাদেশের বিজিবি সদস্য মোঃ জসিম উদ্দিন বেপারীর বিরুদ্ধে স্ত্রীর অভিযোগ বিএসিএল বেস্ট এসোসিয়েট ক্লাব লিমিটেড এর সাধারণ নির্বাচনে প্রার্থী আওয়ামী লীগের নেতা কক্সবাজারে এসিআই ক্রপ কেয়ারের পরিবেশক সম্মেলন: কৃষি উন্নয়নে নতুন উদ্ভাবনের প্রতিশ্রুতি জাতীয় পঙ্গু হাসপাতাল নিটোরে অর্থ বছরে সাড়ে ৩কোটি টাকার অষুধ ক্রয় করে যা বিগত ৩০ বছরেও হয়নি ছাত্রলীগ নেতার নেতৃত্বে প্রবাসীর বাসা দখলের চেষ্টা , অর্ধকোটি টাকা চাঁদা দাবি ‘বাবা নেই’ ভিডিও গানের মোড়ক উন্মোচন আগামী পাঁচ বছরে শীর্ষে থাকবে ইমপিরিয়াল লক্ষ্য প্রতিষ্ঠাতার

সবাই চায় দেশে গণতন্ত্র ফিরে আসুক: ফখরুল

#
news image

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল- বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, সব মানুষই চায় এদেশে গণতন্ত্র ফিরে আসুক। মানুষের অধিকারগুলো সুরক্ষিত হোক। তিনি বলেন, আজকে আমরা গণতান্ত্রিক অধিকার পুনরুদ্ধারের লক্ষ্যে আমরা যে আন্দোলন শুরু করেছি, তাতে লাখ লাখ সাধারণ মানুষ উপস্থিত হচ্ছে।

সোমবার (৩১ অক্টোবর) বিকেলে রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে হিন্দু সম্প্রদায়ের নেতাদের সঙ্গে শারদীয় দুর্গাপূজা পরবর্তী শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

মির্জা ফখরুল বলেন, গণতন্ত্র যদি না থাকে তাহলে কারো অধিকার সেখানে প্রতিষ্ঠিত হয় না। বিএনপির মূল কথা হলো হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান, ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সবাইকে নিয়ে একটি জাতীয়তাবাদ। এই জাতীয়তাবাদই হচ্ছে বাংলাদেমি জাতীয়তাবাদ।

তিনি বলেন, আমাদের সবার একটি কথা মনে রাখতে হবে, আমরা এখন বিপদে রয়েছি, সংকটে রয়েছি। তা হচ্ছে আমাদের অস্তিত্বের সংক, স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষার সংকট, আমাদের গণতন্ত্রের সংকট। এই সংকট আমাদের কাটিয়ে উঠতে হবে।

গোটা জাতি আজ সংকটে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ১৯৭১ সালের কথা আমরা সবসময় বলি, স্বাধীনতার চেতনার কথা বলা হয়। কিন্তু স্বাধীনতার চেতনাটা কি? স্বাধীনতার চেতনা ছিল আমাদের দেশে গণতন্ত্রকে প্রতিষ্ঠা করা। স্বাধীনতার চেতনা হচ্ছে প্রত্যেকটি মানুষের অধিকারকে সংরক্ষিত করা। স্বাধীনতার চেতনা হচ্ছে সাম্য, মানবিক মূল্যবোধ এবং ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা করা। একটি কল্যাণমূলক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা, সেটাই আজকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, দুর্ভাগ্য যে, আগে যিনি সবসময়  আমাদের সঙ্গে বসতেন, সেই নেত্রী খালেদা জিয়াকে মিথ্যা মামলায় সাজা দিয়ে প্রথমে অন্তরীণ এবং এখন গৃহবন্দী করে রাখা হয়েছে। আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে মিথ্যা মামলায় সাজা দিয়ে নির্বাসিত করে রাখা হয়েছে। কিন্তু সৌভাগ্য আমাদের তিনি আজকে ৮ হাজার মাইল দূরে থেকেও যেভাবে আমাদের নির্দেশনা দিচ্ছেন, দলকে পরিচালনা করছেন, বাংলাদেশের মানুষকে জাগিয়ে তুলছেন। আমি বিশ্বাস করি অতি অল্প সময়ের মধ্যে বাংলাদেশের মানুষ মুক্তিযুদ্ধ যেভাবে করেছিল, সেইভাবে ঐক্যবদ্ধভাবে জেগে উঠবে। এই ভয়াবহ অশুভ শক্তিকে পরাজিত করে সত্যিকার অর্থে একটি বাংলাদেশ গড়ে তুলবে।

এ সময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ভাইস চেয়ারম্যান নিতাই রায় চৌধুরী, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য বিজন কান্তি সরকার, সুকোমল বড়ুয়া প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

অনলাইন ডেস্ক

০১ নভেম্বর, ২০২২,  12:58 AM

news image

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল- বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, সব মানুষই চায় এদেশে গণতন্ত্র ফিরে আসুক। মানুষের অধিকারগুলো সুরক্ষিত হোক। তিনি বলেন, আজকে আমরা গণতান্ত্রিক অধিকার পুনরুদ্ধারের লক্ষ্যে আমরা যে আন্দোলন শুরু করেছি, তাতে লাখ লাখ সাধারণ মানুষ উপস্থিত হচ্ছে।

সোমবার (৩১ অক্টোবর) বিকেলে রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে হিন্দু সম্প্রদায়ের নেতাদের সঙ্গে শারদীয় দুর্গাপূজা পরবর্তী শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

মির্জা ফখরুল বলেন, গণতন্ত্র যদি না থাকে তাহলে কারো অধিকার সেখানে প্রতিষ্ঠিত হয় না। বিএনপির মূল কথা হলো হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান, ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সবাইকে নিয়ে একটি জাতীয়তাবাদ। এই জাতীয়তাবাদই হচ্ছে বাংলাদেমি জাতীয়তাবাদ।

তিনি বলেন, আমাদের সবার একটি কথা মনে রাখতে হবে, আমরা এখন বিপদে রয়েছি, সংকটে রয়েছি। তা হচ্ছে আমাদের অস্তিত্বের সংক, স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষার সংকট, আমাদের গণতন্ত্রের সংকট। এই সংকট আমাদের কাটিয়ে উঠতে হবে।

গোটা জাতি আজ সংকটে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ১৯৭১ সালের কথা আমরা সবসময় বলি, স্বাধীনতার চেতনার কথা বলা হয়। কিন্তু স্বাধীনতার চেতনাটা কি? স্বাধীনতার চেতনা ছিল আমাদের দেশে গণতন্ত্রকে প্রতিষ্ঠা করা। স্বাধীনতার চেতনা হচ্ছে প্রত্যেকটি মানুষের অধিকারকে সংরক্ষিত করা। স্বাধীনতার চেতনা হচ্ছে সাম্য, মানবিক মূল্যবোধ এবং ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা করা। একটি কল্যাণমূলক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা, সেটাই আজকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, দুর্ভাগ্য যে, আগে যিনি সবসময়  আমাদের সঙ্গে বসতেন, সেই নেত্রী খালেদা জিয়াকে মিথ্যা মামলায় সাজা দিয়ে প্রথমে অন্তরীণ এবং এখন গৃহবন্দী করে রাখা হয়েছে। আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে মিথ্যা মামলায় সাজা দিয়ে নির্বাসিত করে রাখা হয়েছে। কিন্তু সৌভাগ্য আমাদের তিনি আজকে ৮ হাজার মাইল দূরে থেকেও যেভাবে আমাদের নির্দেশনা দিচ্ছেন, দলকে পরিচালনা করছেন, বাংলাদেশের মানুষকে জাগিয়ে তুলছেন। আমি বিশ্বাস করি অতি অল্প সময়ের মধ্যে বাংলাদেশের মানুষ মুক্তিযুদ্ধ যেভাবে করেছিল, সেইভাবে ঐক্যবদ্ধভাবে জেগে উঠবে। এই ভয়াবহ অশুভ শক্তিকে পরাজিত করে সত্যিকার অর্থে একটি বাংলাদেশ গড়ে তুলবে।

এ সময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ভাইস চেয়ারম্যান নিতাই রায় চৌধুরী, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য বিজন কান্তি সরকার, সুকোমল বড়ুয়া প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।