শিরোনামঃ
জাতিসংঘে নারী সম্মেলনে বিশ্বব্যাপী জবাবদিহিতাপূর্ণ ফোরাম গঠনের আহ্বান বাংলাদেশের বিজিবি সদস্য মোঃ জসিম উদ্দিন বেপারীর বিরুদ্ধে স্ত্রীর অভিযোগ বিএসিএল বেস্ট এসোসিয়েট ক্লাব লিমিটেড এর সাধারণ নির্বাচনে প্রার্থী আওয়ামী লীগের নেতা কক্সবাজারে এসিআই ক্রপ কেয়ারের পরিবেশক সম্মেলন: কৃষি উন্নয়নে নতুন উদ্ভাবনের প্রতিশ্রুতি জাতীয় পঙ্গু হাসপাতাল নিটোরে অর্থ বছরে সাড়ে ৩কোটি টাকার অষুধ ক্রয় করে যা বিগত ৩০ বছরেও হয়নি ছাত্রলীগ নেতার নেতৃত্বে প্রবাসীর বাসা দখলের চেষ্টা , অর্ধকোটি টাকা চাঁদা দাবি ‘বাবা নেই’ ভিডিও গানের মোড়ক উন্মোচন আগামী পাঁচ বছরে শীর্ষে থাকবে ইমপিরিয়াল লক্ষ্য প্রতিষ্ঠাতার মহান শহীদ ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ দেশ জনতা পার্টির আলোচনা সভা রহিম আল-হুসাইনি আগা খান পঞ্চম-এর অভিষেক অনুষ্ঠিত

জাপানের রাষ্ট্রদূতকে তলব

#
news image

বাংলাদেশের একাদশ জাতীয় নির্বাচন নিয়ে ঢাকায় নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকির সাম্প্রতিক বক্তব্যের জন্য তাকে ডেকে ‘বার্তা’ দিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। তবে কী বার্তা দেওয়া হয়েছে সে বিষয়ে কিছুই জানা যায়নি। বুধবার (১৬ নভেম্বর) পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহ‌রিয়ার আলম তার ভে‌রিফায়েড ফেসবু‌ক পেজে এ তথ্য জা‌নিয়েছেন।

প্রতিমন্ত্রী বিকেল ৪টা ৫৯ মিনিটে দেওয়া এক পো‌স্টে লি‌খে‌ছেন, ‘আমরা বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের এম্বাসেডরকে ডেকেছিলাম। তাকে যা যা বলা দরকার আমরা বলেছি। সবকিছু বিস্তারিত গণমাধ্যমে বলার প্রয়োজন আছে বলে আমরা মনে করি না। তাই এই বিষয়ে কোনও গণমাধ্যমে আমরা আর কোনও বক্তব্য দিতে চাই না’।

শাহ‌রিয়ার আলম আরও লি‌খে‌ছেন, বাংলাদেশ-জাপান সম্পর্ক আরও গভীর হবে আসন্ন প্রধানমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকের মধ্যে দিয়ে। এই প্রত্যাশায় আমরা কাজ করে যাচ্ছি। এই সফর বাংলাদেশের এবং জাপানের সাধারণ মানুষের উপকারে আসবে বলে আশা করি।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, মঙ্গলবার জাপানের রাষ্ট্রদূতকে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় ডাকা হয়েছিল। সেখানে এ বিষয়ে ঢাকার বার্তা জানানো হয়েছে। এ ছাড়া আসন্ন প্রধানমন্ত্রীর সফর নিয়েও আলোচনা হয়েছে বলে জানা গেছে। এর আগে, ১৪ নভেম্বর সেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত ‘মিট দ্য অ্যাম্বাসেডর’ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে খোলামেলা মন্তব্য করেন জাপানের রাষ্ট্রদূত। 

রাষ্ট্রদূতকে ডেকে ঠিক কী বলা হয়েছে, ফেইসবুক পোস্টে তার বিস্তারিত বলেননি প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম।

তবে ভিয়েনা কনভেনশনের একটি ধারা ফেইসবুক পোস্টে তুলে ধরে ‘কূটনৈতিক শিষ্টাচারের বিষয়’ কূটনীতিকদের মনে করিয়ে দিয়েছেন তিনি।

“যদি আপনাদের কেউ ভুলে গিয়ে থাকেন: ১৯৬১ সালের কূটনৈতিক সম্পর্ক বিষয়ক ভিয়েনা কনভেশনের ৪১ ধারার অনুচ্ছেদ ১ কূটনীতিবিদদের গ্রহণকারী দেশের আইন ও বিধিবিধানের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর বিষয় স্মরণ করিয়ে দেয় এবং ওই জাতির অভ্যন্তরীণ বিষয়ে জড়িত হওয়া থেকে সুস্পষ্টভাবে বিরত থাকতে বলে।”

অনলাইন ডেস্ক

১৬ নভেম্বর, ২০২২,  11:46 PM

news image

বাংলাদেশের একাদশ জাতীয় নির্বাচন নিয়ে ঢাকায় নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকির সাম্প্রতিক বক্তব্যের জন্য তাকে ডেকে ‘বার্তা’ দিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। তবে কী বার্তা দেওয়া হয়েছে সে বিষয়ে কিছুই জানা যায়নি। বুধবার (১৬ নভেম্বর) পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহ‌রিয়ার আলম তার ভে‌রিফায়েড ফেসবু‌ক পেজে এ তথ্য জা‌নিয়েছেন।

প্রতিমন্ত্রী বিকেল ৪টা ৫৯ মিনিটে দেওয়া এক পো‌স্টে লি‌খে‌ছেন, ‘আমরা বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের এম্বাসেডরকে ডেকেছিলাম। তাকে যা যা বলা দরকার আমরা বলেছি। সবকিছু বিস্তারিত গণমাধ্যমে বলার প্রয়োজন আছে বলে আমরা মনে করি না। তাই এই বিষয়ে কোনও গণমাধ্যমে আমরা আর কোনও বক্তব্য দিতে চাই না’।

শাহ‌রিয়ার আলম আরও লি‌খে‌ছেন, বাংলাদেশ-জাপান সম্পর্ক আরও গভীর হবে আসন্ন প্রধানমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকের মধ্যে দিয়ে। এই প্রত্যাশায় আমরা কাজ করে যাচ্ছি। এই সফর বাংলাদেশের এবং জাপানের সাধারণ মানুষের উপকারে আসবে বলে আশা করি।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, মঙ্গলবার জাপানের রাষ্ট্রদূতকে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় ডাকা হয়েছিল। সেখানে এ বিষয়ে ঢাকার বার্তা জানানো হয়েছে। এ ছাড়া আসন্ন প্রধানমন্ত্রীর সফর নিয়েও আলোচনা হয়েছে বলে জানা গেছে। এর আগে, ১৪ নভেম্বর সেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত ‘মিট দ্য অ্যাম্বাসেডর’ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে খোলামেলা মন্তব্য করেন জাপানের রাষ্ট্রদূত। 

রাষ্ট্রদূতকে ডেকে ঠিক কী বলা হয়েছে, ফেইসবুক পোস্টে তার বিস্তারিত বলেননি প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম।

তবে ভিয়েনা কনভেনশনের একটি ধারা ফেইসবুক পোস্টে তুলে ধরে ‘কূটনৈতিক শিষ্টাচারের বিষয়’ কূটনীতিকদের মনে করিয়ে দিয়েছেন তিনি।

“যদি আপনাদের কেউ ভুলে গিয়ে থাকেন: ১৯৬১ সালের কূটনৈতিক সম্পর্ক বিষয়ক ভিয়েনা কনভেশনের ৪১ ধারার অনুচ্ছেদ ১ কূটনীতিবিদদের গ্রহণকারী দেশের আইন ও বিধিবিধানের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর বিষয় স্মরণ করিয়ে দেয় এবং ওই জাতির অভ্যন্তরীণ বিষয়ে জড়িত হওয়া থেকে সুস্পষ্টভাবে বিরত থাকতে বলে।”