‘মরার ওপরে খাঁড়ার ঘা’ দিতেই বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধিঃ ফখরুল

অনলাইন ডেস্ক
২২ নভেম্বর, ২০২২, 1:18 AM

‘মরার ওপরে খাঁড়ার ঘা’ দিতেই বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধিঃ ফখরুল
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, দেশের সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধি জণগণের জন্য ‘মরার উপর খাড়ার ঘা’ ।
সোমবার গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে পাইকারি বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধির সমালোচনা করতে গিয়ে তার এমন মন্তব্য আসে।
বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন এদিন পাইকারি বিদ্যুতের দাম ১৯ দশমিক ৯২ শতাংশ বাড়িয়ে বলেছে, সাধারণ গ্রাহকদের ওপর এর কোনো প্রভাব পড়বে না।
দুর্নীতিতে নিমজ্জিত’ সরকার এখন আইএমএফের ঋণ পাওয়ার জন্য মানুষের ওপর ‘নির্যাতন’ শুরু করেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব ।
“দুর্নীতি এমন করেছে, প্রত্যেকটি খাতে, প্রত্যেকটি মন্ত্রণালয়ে, প্রত্যেকটি অধিদপ্তরে যে এখন কোনোমতেই সামাল দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। এখন আইএমএফের ঋণ পাওয়ার জন্য মরিয়া হয়ে তারা জনগণের ওপরে অত্যাচার-নির্যাতন করা শুরু করেছে। আজকে যদি দুর্নীতি তারা (সরকার) কমাতে পারতেন, আজকে যদি জনগণের টাকা এভাবে পাচার না করতেন, তাহলে এই সঙ্কট মোকাবিলা করা জনগণের জন্য অনেক সহজ হত।”
অন্যদের মধ্যে বিএনপির ঢাকা মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক আমান উল্লাহ আমান, দক্ষিণের আহ্বায়ক আবদুস সালাম, দুই সদস্য সচিব আমিনুল হক, রফিকুল আলম মজনু, বিএনপির মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক জহির উদ্দিন স্বপন, সদস্য সচিব শহিদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি উপস্থিত ছিলেন সংবাদ সম্মেলনে।
তবে ফখরুল ওই সিদ্ধান্তকে ‘মরার ওপরে খাঁড়ার ঘা’ হিসেবে বর্ণনা করে বলেন, “আমরা এই সিদ্ধান্তের তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। সরকারকে স্পষ্টভাষায় বলতে চাই, এই দাম যদি না কমানো হয়, বিদ্যুতের দাম আগের জায়গা না নামায়, তাহলে জনগণই প্রতিরোধের ব্যবস্থা করবে।”
বিএনপি মহাসচিবের ভাষায়, আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন বর্তমান সরকার ‘জনগণের বিপরীতে’ অবস্থান নিয়ে ‘গণশত্রুতে’ পরিণত হয়েছে।
“দুর্নীতি এমন করেছে, প্রত্যেকটি খাতে, প্রত্যেকটি মন্ত্রণালয়ে, প্রত্যেকটি অধিদপ্তরে যে এখন কোনোমতেই সামাল দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। এখন আইএমএফের ঋণ পাওয়ার জন্য মরিয়া হয়ে তারা জনগণের ওপরে অত্যাচার-নির্যাতন করা শুরু করেছে। আজকে যদি দুর্নীতি তারা (সরকার) কমাতে পারতেন, আজকে যদি জনগণের টাকা এভাবে পাচার না করতেন, তাহলে এই সঙ্কট মোকাবিলা করা জনগণের জন্য অনেক সহজ হত।”
অন্যদের মধ্যে বিএনপির ঢাকা মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক আমান উল্লাহ আমান, দক্ষিণের আহ্বায়ক আবদুস সালাম, দুই সদস্য সচিব আমিনুল হক, রফিকুল আলম মজনু, বিএনপির মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক জহির উদ্দিন স্বপন, সদস্য সচিব শহিদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি উপস্থিত ছিলেন সংবাদ সম্মেলনে।
অনলাইন ডেস্ক
২২ নভেম্বর, ২০২২, 1:18 AM

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, দেশের সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধি জণগণের জন্য ‘মরার উপর খাড়ার ঘা’ ।
সোমবার গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে পাইকারি বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধির সমালোচনা করতে গিয়ে তার এমন মন্তব্য আসে।
বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন এদিন পাইকারি বিদ্যুতের দাম ১৯ দশমিক ৯২ শতাংশ বাড়িয়ে বলেছে, সাধারণ গ্রাহকদের ওপর এর কোনো প্রভাব পড়বে না।
দুর্নীতিতে নিমজ্জিত’ সরকার এখন আইএমএফের ঋণ পাওয়ার জন্য মানুষের ওপর ‘নির্যাতন’ শুরু করেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব ।
“দুর্নীতি এমন করেছে, প্রত্যেকটি খাতে, প্রত্যেকটি মন্ত্রণালয়ে, প্রত্যেকটি অধিদপ্তরে যে এখন কোনোমতেই সামাল দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। এখন আইএমএফের ঋণ পাওয়ার জন্য মরিয়া হয়ে তারা জনগণের ওপরে অত্যাচার-নির্যাতন করা শুরু করেছে। আজকে যদি দুর্নীতি তারা (সরকার) কমাতে পারতেন, আজকে যদি জনগণের টাকা এভাবে পাচার না করতেন, তাহলে এই সঙ্কট মোকাবিলা করা জনগণের জন্য অনেক সহজ হত।”
অন্যদের মধ্যে বিএনপির ঢাকা মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক আমান উল্লাহ আমান, দক্ষিণের আহ্বায়ক আবদুস সালাম, দুই সদস্য সচিব আমিনুল হক, রফিকুল আলম মজনু, বিএনপির মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক জহির উদ্দিন স্বপন, সদস্য সচিব শহিদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি উপস্থিত ছিলেন সংবাদ সম্মেলনে।
তবে ফখরুল ওই সিদ্ধান্তকে ‘মরার ওপরে খাঁড়ার ঘা’ হিসেবে বর্ণনা করে বলেন, “আমরা এই সিদ্ধান্তের তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। সরকারকে স্পষ্টভাষায় বলতে চাই, এই দাম যদি না কমানো হয়, বিদ্যুতের দাম আগের জায়গা না নামায়, তাহলে জনগণই প্রতিরোধের ব্যবস্থা করবে।”
বিএনপি মহাসচিবের ভাষায়, আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন বর্তমান সরকার ‘জনগণের বিপরীতে’ অবস্থান নিয়ে ‘গণশত্রুতে’ পরিণত হয়েছে।
“দুর্নীতি এমন করেছে, প্রত্যেকটি খাতে, প্রত্যেকটি মন্ত্রণালয়ে, প্রত্যেকটি অধিদপ্তরে যে এখন কোনোমতেই সামাল দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। এখন আইএমএফের ঋণ পাওয়ার জন্য মরিয়া হয়ে তারা জনগণের ওপরে অত্যাচার-নির্যাতন করা শুরু করেছে। আজকে যদি দুর্নীতি তারা (সরকার) কমাতে পারতেন, আজকে যদি জনগণের টাকা এভাবে পাচার না করতেন, তাহলে এই সঙ্কট মোকাবিলা করা জনগণের জন্য অনেক সহজ হত।”
অন্যদের মধ্যে বিএনপির ঢাকা মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক আমান উল্লাহ আমান, দক্ষিণের আহ্বায়ক আবদুস সালাম, দুই সদস্য সচিব আমিনুল হক, রফিকুল আলম মজনু, বিএনপির মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক জহির উদ্দিন স্বপন, সদস্য সচিব শহিদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি উপস্থিত ছিলেন সংবাদ সম্মেলনে।