শিরোনামঃ
১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ ২০২৪ এর পুনর্জন্ম : উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ নারীর অগ্রগতি ও উন্নয়নে তথ্য অধিকার আইন চর্চার মাধ্যমে তৃণমূল পর্যায়ে ছড়িয়ে দিতে হবে: উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ যশোর, বাগেরহাট ও নড়াইলের ছাত্রদলের কমিটি গঠনের দায়িত্ব পেলেন কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের তিন নেতা ইডিসিএল গিলে খাচ্ছে জগলুল জুড়ীতে ভূয়া রশিদ দিয়ে কুরবানীর পশু বিক্রির অভিযোগ মোমিনের বিরুদ্ধে মুক্তিযোদ্ধা ভাতা বৃদ্ধির প্রস্তাব অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে নাকচ করায় মুক্তিযোদ্ধা সন্তান সংসদের বিক্ষোভ মিছিল বর্হিবিশ্বে লন্ডনে স্হাপিত জাতির পিতার ভাস্কর্যে শ্রদ্ধা নিবেদন করলেন গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডঃ সামন্তলাল সেন সহকর্মীর শ্লীলতাহানীর পরও বহাল তবিয়তে এলজিইডির উপ সহকারী প্রকৌশলী আশরাফ বিটিএ’র পক্ষ থেকে নব নিযুক্ত পরিচালককে অভিনন্দন বিকাশ দেওয়ান ছিলেন একজন সফল এমডি

তত্ত্বাবধায়কের স্বপ্ন কর্পুরের মতো উড়ে যাবে: ওবায়দুল কাদের

#
news image

মির্জা ফখরুলকে উদ্দেশ্য করে ওবায়দুল কাদের বলেন, আপনারা ভুলে যান তত্ত্বাবধায়ক। তত্ত্বাবধায়ক ইজ নাউ এ ডেড ইস্যু। তত্ত্বাবধায়কের স্বপ্ন কর্পুরের মতো, অচিরেই উড়ে যাবে। যদি পরিবর্তন চান তবে নির্বাচনে আসুন, নির্বাচন ছাড়া পালা বদলের কোনো সুযোগ নেই এই বাংলাদেশে।

রোববার (২০ নভেম্বর) বিকেল ৫টার দিকে রাজধানীর উত্তরা সোনারগাঁও জনপথ সড়কে আয়োজিত গণবিক্ষোভ ও সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিএনপি-জামায়াতের বিরুদ্ধে এ হুঁশিয়ারি দেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক ও পরিবহন সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাসবাদ, নৈরাজ্য বিরোধী গণবিক্ষোভ ও সমাবেশের আয়োজন করে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ।

সমাবেশে কাদের বলেন, আজ আমাদের গণতন্ত্র বিএনপি গিলে খেয়েছে৷ তারা মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধ গিলে খেয়েছে। স্বাধীনতার আদর্শ গিলে খেয়েছে। বিএনপি যদি আর ক্ষমতা হাতে পায় তবে তারা বাংলাদেশকেই গিলে খাবে। তাই খেলা হবে, খেলার কোনো বিকল্প নেই।  

ওবায়দুল কাদের বলেন, খেলা মানে পাল্টাপাল্টি না, খেলা মানে মারামারি না। যদি তারা (বিএনপি) আগুন নিয়ে আসে বা আগুন নিয়ে খেলে, তবে খেলা হবে।  

মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বক্তব্যের সমালোচনা করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ফখরুল সাহেব বলেছেন যে, আমরা এখন লাল কার্ড দেখাবো না। কিন্তু, তারা কি করবেন, তারা কিন্তু ঠিকই রাজপথ নামবে। অনেক ষড়যন্ত্র চলছে, এটা তাদের কৌশল। আর তাদের এই কৌশলের বিরুদ্ধে খেলা হবে। আমাদের প্রস্তুত থাকতে হবে।

সমাবেশ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আজকে এখানে কত লোক। সামনে কত লোক, পেছনে কত লোক। লোক ছাড়া কিছুই তো আমি দেখছি না।

তিনি বলেন, আমরা জানি উত্তরার সাধারণ মানুষ অনেক কষ্টে আছে, আমরা জানি দ্রব্যমূলের দাম ঊর্ধ্বগতি, তেলের দাম জিনিসপত্রের দাম এখন অনেক বাড়তির দিকে। গরিব মানুষ কষ্ট পাচ্ছে, সাধারণ মানুষ স্বল্প আয়ের মানুষ কষ্ট পাচ্ছে। কিন্তু আমি আপনাদের বলতে চাই, বিএনপি যতই অপপ্রচার করুক না কেন, শেখ হাসিনা বলেছেন বাংলাদেশের কোনো দুর্ভিক্ষ হবে না।

এই বাংলার মাটিতে এবার আগুন নিয়ে খেলতে দেবো না। লাঠি দিয়ে খেলতে দেবো না। রাজনীতি রাজনৈতিকভাবে আমরা মোকাবিলা করতে চাই। যদি খেলার নিয়ম কেউ ভঙ্গ করেন, তাহলে খবর আছে।

খেলা হবে গণতন্ত্র ও স্বাধীনতাবিরোধী শত্রুদের বিপক্ষে। তারেক জিয়ার লন্ডন থেকে বাংলাদেশে এসে নাকি ক্ষমতা নেবে। তাকে বাংলার মানুষ পছন্দ করে না, তাকে ঘৃণা করে, তাই এবার খেলা হবে।

তিনি বলেন, শেখ হাসিনা একজন সৎ প্রধানমন্ত্রী। তিনি অনেক জনপ্রিয় মানুষ। দেশের মানুষ তাকে ভালোবাসে। একদিন আমি তাকে জিজ্ঞেস করেছিলাম, আপনি কত ঘণ্টা ঘুমান? উত্তরে তিনি বলেছিলেন- তিন থেকে সাড়ে তিন ঘণ্টা ঘুমাই। দেখেন দেশের একজন প্রধানমন্ত্রী মাত্র তিন থেকে সাড়ে তিন ঘণ্টা ঘুমায়৷ বাকি সময় তিনি দেশ ও দেশের জনগণের জন্য ভাবেন।

ওবায়দুল কাদের হুংকার দিয়ে বলেন, কাউকে ভয় পান না শেখ হাসিনা। ২০ বার মৃত্যুকে উপেক্ষা করে শেখ হাসিনা এখনো জীবিত। আপনারা (বিএনপি) ভয় দেখাবেন না, আওয়ামী লীগ এখনও বেঁচে আছে। বাংলাদেশকে বাঁচাতে হলে আওয়ামী লীগকে বাঁচাতে হবে। বাংলাদেশের দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে হলে শেখ হাসিনাকে ক্ষমতায় রাখতে হবে, খেলা হবে।

গণসমাবেশে এ সময় উপস্থিত ছিলেন সংসদ সদস্য মির্জা আজম, ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি নাজিম উদ্দীন, সাধারণ সম্পাদক মো. হাবীব হাসান প্রমুখ।  

এছাড়াও ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরাও উপস্থিত ছিলেন। 

অনলাইন ডেস্ক

২১ নভেম্বর, ২০২২,  1:16 AM

news image

মির্জা ফখরুলকে উদ্দেশ্য করে ওবায়দুল কাদের বলেন, আপনারা ভুলে যান তত্ত্বাবধায়ক। তত্ত্বাবধায়ক ইজ নাউ এ ডেড ইস্যু। তত্ত্বাবধায়কের স্বপ্ন কর্পুরের মতো, অচিরেই উড়ে যাবে। যদি পরিবর্তন চান তবে নির্বাচনে আসুন, নির্বাচন ছাড়া পালা বদলের কোনো সুযোগ নেই এই বাংলাদেশে।

রোববার (২০ নভেম্বর) বিকেল ৫টার দিকে রাজধানীর উত্তরা সোনারগাঁও জনপথ সড়কে আয়োজিত গণবিক্ষোভ ও সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিএনপি-জামায়াতের বিরুদ্ধে এ হুঁশিয়ারি দেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক ও পরিবহন সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাসবাদ, নৈরাজ্য বিরোধী গণবিক্ষোভ ও সমাবেশের আয়োজন করে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ।

সমাবেশে কাদের বলেন, আজ আমাদের গণতন্ত্র বিএনপি গিলে খেয়েছে৷ তারা মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধ গিলে খেয়েছে। স্বাধীনতার আদর্শ গিলে খেয়েছে। বিএনপি যদি আর ক্ষমতা হাতে পায় তবে তারা বাংলাদেশকেই গিলে খাবে। তাই খেলা হবে, খেলার কোনো বিকল্প নেই।  

ওবায়দুল কাদের বলেন, খেলা মানে পাল্টাপাল্টি না, খেলা মানে মারামারি না। যদি তারা (বিএনপি) আগুন নিয়ে আসে বা আগুন নিয়ে খেলে, তবে খেলা হবে।  

মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বক্তব্যের সমালোচনা করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ফখরুল সাহেব বলেছেন যে, আমরা এখন লাল কার্ড দেখাবো না। কিন্তু, তারা কি করবেন, তারা কিন্তু ঠিকই রাজপথ নামবে। অনেক ষড়যন্ত্র চলছে, এটা তাদের কৌশল। আর তাদের এই কৌশলের বিরুদ্ধে খেলা হবে। আমাদের প্রস্তুত থাকতে হবে।

সমাবেশ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আজকে এখানে কত লোক। সামনে কত লোক, পেছনে কত লোক। লোক ছাড়া কিছুই তো আমি দেখছি না।

তিনি বলেন, আমরা জানি উত্তরার সাধারণ মানুষ অনেক কষ্টে আছে, আমরা জানি দ্রব্যমূলের দাম ঊর্ধ্বগতি, তেলের দাম জিনিসপত্রের দাম এখন অনেক বাড়তির দিকে। গরিব মানুষ কষ্ট পাচ্ছে, সাধারণ মানুষ স্বল্প আয়ের মানুষ কষ্ট পাচ্ছে। কিন্তু আমি আপনাদের বলতে চাই, বিএনপি যতই অপপ্রচার করুক না কেন, শেখ হাসিনা বলেছেন বাংলাদেশের কোনো দুর্ভিক্ষ হবে না।

এই বাংলার মাটিতে এবার আগুন নিয়ে খেলতে দেবো না। লাঠি দিয়ে খেলতে দেবো না। রাজনীতি রাজনৈতিকভাবে আমরা মোকাবিলা করতে চাই। যদি খেলার নিয়ম কেউ ভঙ্গ করেন, তাহলে খবর আছে।

খেলা হবে গণতন্ত্র ও স্বাধীনতাবিরোধী শত্রুদের বিপক্ষে। তারেক জিয়ার লন্ডন থেকে বাংলাদেশে এসে নাকি ক্ষমতা নেবে। তাকে বাংলার মানুষ পছন্দ করে না, তাকে ঘৃণা করে, তাই এবার খেলা হবে।

তিনি বলেন, শেখ হাসিনা একজন সৎ প্রধানমন্ত্রী। তিনি অনেক জনপ্রিয় মানুষ। দেশের মানুষ তাকে ভালোবাসে। একদিন আমি তাকে জিজ্ঞেস করেছিলাম, আপনি কত ঘণ্টা ঘুমান? উত্তরে তিনি বলেছিলেন- তিন থেকে সাড়ে তিন ঘণ্টা ঘুমাই। দেখেন দেশের একজন প্রধানমন্ত্রী মাত্র তিন থেকে সাড়ে তিন ঘণ্টা ঘুমায়৷ বাকি সময় তিনি দেশ ও দেশের জনগণের জন্য ভাবেন।

ওবায়দুল কাদের হুংকার দিয়ে বলেন, কাউকে ভয় পান না শেখ হাসিনা। ২০ বার মৃত্যুকে উপেক্ষা করে শেখ হাসিনা এখনো জীবিত। আপনারা (বিএনপি) ভয় দেখাবেন না, আওয়ামী লীগ এখনও বেঁচে আছে। বাংলাদেশকে বাঁচাতে হলে আওয়ামী লীগকে বাঁচাতে হবে। বাংলাদেশের দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে হলে শেখ হাসিনাকে ক্ষমতায় রাখতে হবে, খেলা হবে।

গণসমাবেশে এ সময় উপস্থিত ছিলেন সংসদ সদস্য মির্জা আজম, ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি নাজিম উদ্দীন, সাধারণ সম্পাদক মো. হাবীব হাসান প্রমুখ।  

এছাড়াও ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরাও উপস্থিত ছিলেন।