শিরোনামঃ
রকিবুল হাসান রনি ও তার পরিবারের ভয়ঙ্কর প্রতারণার জাল মানবাধিকার সংস্থা চেয়ারম্যান কে প্রাণনাশের হুমকি আদালতে মামলা জাতিসংঘে নারী সম্মেলনে বিশ্বব্যাপী জবাবদিহিতাপূর্ণ ফোরাম গঠনের আহ্বান বাংলাদেশের বিজিবি সদস্য মোঃ জসিম উদ্দিন বেপারীর বিরুদ্ধে স্ত্রীর অভিযোগ বিএসিএল বেস্ট এসোসিয়েট ক্লাব লিমিটেড এর সাধারণ নির্বাচনে প্রার্থী আওয়ামী লীগের নেতা কক্সবাজারে এসিআই ক্রপ কেয়ারের পরিবেশক সম্মেলন: কৃষি উন্নয়নে নতুন উদ্ভাবনের প্রতিশ্রুতি জাতীয় পঙ্গু হাসপাতাল নিটোরে অর্থ বছরে সাড়ে ৩কোটি টাকার অষুধ ক্রয় করে যা বিগত ৩০ বছরেও হয়নি ছাত্রলীগ নেতার নেতৃত্বে প্রবাসীর বাসা দখলের চেষ্টা , অর্ধকোটি টাকা চাঁদা দাবি ‘বাবা নেই’ ভিডিও গানের মোড়ক উন্মোচন আগামী পাঁচ বছরে শীর্ষে থাকবে ইমপিরিয়াল লক্ষ্য প্রতিষ্ঠাতার

বাংলালিংক-যমুনা ব্যাংকের কাছে ৬ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চাইলেন সাকিব

#
news image

যমুনা ব্যাংক এবং বেসরকারি মোবাইল অপারেটর বাংলালিংকের কাছে প্রায় ৬ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চেয়ে আইনি নোটিশ পাঠিয়েছেন ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান। মেয়াদ শেষ হওয়ার পরও চুক্তি ভঙ্গ করে বেআইনিভাবে ব্র্যান্ড ইমেজ, ছবি ব্যবহারের অভিযোগে এ ক্ষতিপূরণ দাবি করেছেন সাকিব।

দুই প্রতিষ্ঠানের কাছে রবিবার (২৪ জুলাই) সাকিব আল হাসানের পক্ষে তার আইনজীবী ব্যারিস্টার আশরাফুল হাদী এ আইনি নোটিশ পাঠান। অনলাইন গণমাধ্যম বাংলা ট্রিবিউনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, আইনি নোটিশে পরবর্তী ৭ দিনের মধ্যে ক্ষতিপূরণের টাকা দাবির পাশাপাশি সাকিবের ছবি, ব্র্যান্ড, সই সম্বলিত ছবি সরিয়ে ফেলার অনুরোধ করা হয়।

আইনি নোটিশে বলা হয়, “বাংলাদেশ ও বিশ্বের স্বনামধন্য ক্রিকেটারর সাকিব আল হাসানের ব্র্যান্ড ইমেজ নিজেদের ব্যবসায়িক কাজে সীমিত আকারে ব্যবহারের জন্য মোবাইল অপারেটর বাংলালিংকের সঙ্গে চুক্তিতে আবদ্ধ হন। ২০১৪ সালের ২১ জানুয়ারি থেকে শুরু হয়ে ২০১৬ সালের ২১ জানুয়ারি চুক্তির মেয়াদ শেষ হয়। কিন্তু চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়ার পরও বাংলালিংক সাকিব আল হাসানের ছবি, ব্র্যান্ড, স্বাক্ষর সম্বলিত ছবি, বিজ্ঞাপন ব্যবহার করে আসছে।”

আইনি নোটিশে আরও বলা হয়, “অন্যায়ভাবে নিজেদের ব্যবসায়িক স্বার্থ হাসিলের জন্য বাংলালিংক চুক্তিভঙ্গ করে বেআইনিভাবে যমুনা ব্যাংকের এটিএম বুথসহ অন্যান্য জায়গায় সাকিব আল হাসানের ছবি, ব্র্যান্ড, স্বাক্ষর সম্বলিত বিজ্ঞাপন প্রচার করছে। এ ধরনের বেআইনি কাজে বাংলালিংক ও যমুনা ব্যাংকের সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ পাওয়া গেছে।”

বাংলালিংক ও যমুনা ব্যাংকের এ কাজকে “ঘৃণ্য, বেআইনি ও অনৈতিক” হিসেবে দাবি করে নোটিশে বলা হয়, “এতে চুক্তি ভঙ্গ ছাড়াও ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন-২০১৮ এর ধারা ২৬, ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন-২০০৯ এর ধারা ৪৪, কপিরাইট আইন ২০০০ এর ধারা ৮২ এবং দণ্ডবিধি ১৮৬০ এর ধারা ৪০৬ ও ৪২০ এর লঙ্ঘন হয়েছে।”

আইনি নোটিশে ৭ দিনের আলটিমেটাম দিয়ে ক্ষতিপূরণ হিসেবে সাকিব আল হাসানকে ৫ কোটি ৮০ লাখ ৫০ হাজার টাকা দিতে বলা হয়েছে। পাশাপাশি সাকিব আল হাসানের সব ছবি, ব্র্যান্ড, স্বাক্ষর সম্বলিত সব ধরনের ছবি বিজ্ঞাপন প্রচারে বিরত থাকতে এবং প্রচার বন্ধ করতেও বলা হয়েছে।

নিজস্ব প্রতিবেদক

২৫ জুলাই, ২০২২,  12:28 AM

news image

যমুনা ব্যাংক এবং বেসরকারি মোবাইল অপারেটর বাংলালিংকের কাছে প্রায় ৬ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চেয়ে আইনি নোটিশ পাঠিয়েছেন ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান। মেয়াদ শেষ হওয়ার পরও চুক্তি ভঙ্গ করে বেআইনিভাবে ব্র্যান্ড ইমেজ, ছবি ব্যবহারের অভিযোগে এ ক্ষতিপূরণ দাবি করেছেন সাকিব।

দুই প্রতিষ্ঠানের কাছে রবিবার (২৪ জুলাই) সাকিব আল হাসানের পক্ষে তার আইনজীবী ব্যারিস্টার আশরাফুল হাদী এ আইনি নোটিশ পাঠান। অনলাইন গণমাধ্যম বাংলা ট্রিবিউনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, আইনি নোটিশে পরবর্তী ৭ দিনের মধ্যে ক্ষতিপূরণের টাকা দাবির পাশাপাশি সাকিবের ছবি, ব্র্যান্ড, সই সম্বলিত ছবি সরিয়ে ফেলার অনুরোধ করা হয়।

আইনি নোটিশে বলা হয়, “বাংলাদেশ ও বিশ্বের স্বনামধন্য ক্রিকেটারর সাকিব আল হাসানের ব্র্যান্ড ইমেজ নিজেদের ব্যবসায়িক কাজে সীমিত আকারে ব্যবহারের জন্য মোবাইল অপারেটর বাংলালিংকের সঙ্গে চুক্তিতে আবদ্ধ হন। ২০১৪ সালের ২১ জানুয়ারি থেকে শুরু হয়ে ২০১৬ সালের ২১ জানুয়ারি চুক্তির মেয়াদ শেষ হয়। কিন্তু চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়ার পরও বাংলালিংক সাকিব আল হাসানের ছবি, ব্র্যান্ড, স্বাক্ষর সম্বলিত ছবি, বিজ্ঞাপন ব্যবহার করে আসছে।”

আইনি নোটিশে আরও বলা হয়, “অন্যায়ভাবে নিজেদের ব্যবসায়িক স্বার্থ হাসিলের জন্য বাংলালিংক চুক্তিভঙ্গ করে বেআইনিভাবে যমুনা ব্যাংকের এটিএম বুথসহ অন্যান্য জায়গায় সাকিব আল হাসানের ছবি, ব্র্যান্ড, স্বাক্ষর সম্বলিত বিজ্ঞাপন প্রচার করছে। এ ধরনের বেআইনি কাজে বাংলালিংক ও যমুনা ব্যাংকের সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ পাওয়া গেছে।”

বাংলালিংক ও যমুনা ব্যাংকের এ কাজকে “ঘৃণ্য, বেআইনি ও অনৈতিক” হিসেবে দাবি করে নোটিশে বলা হয়, “এতে চুক্তি ভঙ্গ ছাড়াও ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন-২০১৮ এর ধারা ২৬, ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন-২০০৯ এর ধারা ৪৪, কপিরাইট আইন ২০০০ এর ধারা ৮২ এবং দণ্ডবিধি ১৮৬০ এর ধারা ৪০৬ ও ৪২০ এর লঙ্ঘন হয়েছে।”

আইনি নোটিশে ৭ দিনের আলটিমেটাম দিয়ে ক্ষতিপূরণ হিসেবে সাকিব আল হাসানকে ৫ কোটি ৮০ লাখ ৫০ হাজার টাকা দিতে বলা হয়েছে। পাশাপাশি সাকিব আল হাসানের সব ছবি, ব্র্যান্ড, স্বাক্ষর সম্বলিত সব ধরনের ছবি বিজ্ঞাপন প্রচারে বিরত থাকতে এবং প্রচার বন্ধ করতেও বলা হয়েছে।