শিরোনামঃ
রকিবুল হাসান রনি ও তার পরিবারের ভয়ঙ্কর প্রতারণার জাল মানবাধিকার সংস্থা চেয়ারম্যান কে প্রাণনাশের হুমকি আদালতে মামলা জাতিসংঘে নারী সম্মেলনে বিশ্বব্যাপী জবাবদিহিতাপূর্ণ ফোরাম গঠনের আহ্বান বাংলাদেশের বিজিবি সদস্য মোঃ জসিম উদ্দিন বেপারীর বিরুদ্ধে স্ত্রীর অভিযোগ বিএসিএল বেস্ট এসোসিয়েট ক্লাব লিমিটেড এর সাধারণ নির্বাচনে প্রার্থী আওয়ামী লীগের নেতা কক্সবাজারে এসিআই ক্রপ কেয়ারের পরিবেশক সম্মেলন: কৃষি উন্নয়নে নতুন উদ্ভাবনের প্রতিশ্রুতি জাতীয় পঙ্গু হাসপাতাল নিটোরে অর্থ বছরে সাড়ে ৩কোটি টাকার অষুধ ক্রয় করে যা বিগত ৩০ বছরেও হয়নি ছাত্রলীগ নেতার নেতৃত্বে প্রবাসীর বাসা দখলের চেষ্টা , অর্ধকোটি টাকা চাঁদা দাবি ‘বাবা নেই’ ভিডিও গানের মোড়ক উন্মোচন আগামী পাঁচ বছরে শীর্ষে থাকবে ইমপিরিয়াল লক্ষ্য প্রতিষ্ঠাতার

তিন বছর পর তামিমের সেঞ্চুরি

#
news image


টেস্টে ব্যাট হাতে দারুণ ধারাবাহিক তামিম ইকবাল কেবল সেঞ্চুরির দেখাটাই পাচ্ছিলেন না। চট্টগ্রাম টেস্টে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সেই আক্ষেপে প্রলেপ দিলেন বাঁহাতি এ ওপেনার। দীর্ঘ ৩৮ মাসের বেশি সময় পর সাদা পোশাক গায়ে চাপিয়ে তিন অঙ্কের স্বাদ পেলেন তিনি। টেস্টে এটি তার ১০ম সেঞ্চুরি।
এ সময়ে দেশে ও বিদেশে মিলিয়ে কেবল একটি সেঞ্চুরিই করেছেন তামিম। ২০১৯ সালে নিউ জিল্যান্ডের হ্যামিল্টনে ১২৬ রান। তবে একাধিকবার সেঞ্চুরির খুব কাছে গিয়ে পথ ভুলেছেন তামিম। ২০২১ সালে পাল্লেকেল্লেতেই স্বাগতিকদের বিপক্ষে তামিম দুইবার আউট হয়েছেন নার্ভাস নাইন্টিজে। পরপর দুই ইনিংসে তামিম ৯০ ও ৯২ রানে ফিরে আসেন সাজঘরে।
এদিকে এ ইনিংস খেলার পথে দেশের হয়ে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ডে মুশফিককে ছাড়িয়ে গেছেন তামিম। আরেকটি রেকর্ড তাকে ডাকছে। ১৫২ রান করলেই দেশের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে ৫ হাজার রানের মাইলফলক ছুঁয়ে ফেলবেন। চা বিরতির আগে তিনি আরেকটি কীর্তি গড়েন, ১৫ বছরের লম্বা টেস্ট ক্যারিয়ারে পঞ্চমবার দুইশ বল মোকাবিলা করলেন বাঁহাতি ব্যাটসম্যান।
চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরি স্টেডিয়ামে টেস্ট ম্যাচে এক হাজার পূর্ণ করলেন বাংলাদেশের বাঁ-হাতি ওপেনার তামিম ইকবাল।
চলমান চট্টগ্রাম টেস্টে শ্রীলংকার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে সেঞ্চুরি করেছেন তামিম। এই ইনিংস খেলার পথে দেশের  তৃতীয় ব্যাটার হিসেবে চট্টগ্রামের ভেন্যুতে এক হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ করেন তিনি।
তামিমের আগে চট্টগ্রামের এই ভেন্যুতে এক হাজার রান করেছেন মুশফিকুর রহিম ও টেস্ট অধিনায়ক মোমিনুল হক। এই ভেন্যুতে ইতোমধ্যে মুশফিক ১৯টি ও মোমিনুল ১২টি টেস্ট খেলেছেন।
১৬ টেস্ট খেলে চট্টগ্রামের মাটিতে এক হাজার রান পূর্ণ করেন তামিম। এখানে আজ দ্বিতীয় সেঞ্চুরির দেখা পান তিনি। সাড়ে সাত বছর পর চট্টগ্রামের মাটিতে টেস্ট সেঞ্চুরি করলেন তামিম। সর্বশেষ ২০১৪ সালের নভেম্বরে চট্টগ্রামের এই ভেন্যুতে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ১০৯ রানের ইনিংস খেলেছিলেন তামিম।
পায়ের ব্যবহারে দক্ষতা দেখিয়ে দারুণ সব ড্রাইভ খেলেছেন। অন সাইডে পায়ের উপরের বল খেলেছেন স্বাচ্ছন্দ্যে। বেশ কিছুদিন ধরেই ভেতরে ঢোকানো বলে সমস্যা হচ্ছিল। থিতু হয়েও ফিরছিলেন মিস টাইমিংয়ে। তবে নিজ শহরে সব প্রতিকূলতা পেরিয়ে তিন অঙ্কের ম্যাজিকাল ফিগারে দেশসেরা ওপেনার। ঘরের মাঠে যা ষষ্ঠ এবং শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ১২ টেস্টে প্রথম সেঞ্চুরি।
এই ফরম্যাটে লঙ্কানদের বিপক্ষে এটি তার প্রথম শতক। ১৬২ বলে তামিম পূরণ করেন শতক। এই ইনিংসে তিনি হাঁকিয়েছেন ১২টি চার।
এর আগে, গতকাল টেস্টের দ্বিতীয় দিনে অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুজের ১৯৯ রানে ভর করে প্রথম ইনিংসে ৩৯৭ রান সংগ্রহ করে শ্রীলঙ্কা।
তামিম টেস্টে সবশেষ শতকটি করেছিলেন ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে, নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে। এর মাঝে কেটে গেছে ১৬ ইনিংস। যেখানে ৬টি অর্ধশতক হাঁকালেও ম্যাজিক ফিগারের দেখা পাচ্ছিলেন না তিনি। ৭৩ বলে ফিফটি করলেও পরের পঞ্চাশ করতে লেগেছে ৮৮ বল। সাকুল্যে তামিমের এই শতক এসেছে ১৬২ বলে।
তিন বছর ধরে কোহলি ও তামিম দুজনেই টেস্টে শতকের খরায় ছিলেন, সেখানে কোহলির আগেই আজ সেই খরা কাটালেন বাংলাদেশ ওপেনার। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আজ চট্টগ্রাম টেস্টের তৃতীয় দিনে ৫১তম ওভারে আসিতা ফার্নান্দোর বলে এক রান নিয়ে এই সংস্করণে নিজের ১০ম শতক তুলে নেন তামিম। অন্যদিকে কোহলির অপেক্ষা এখনো কাটেনি।
বাংলাদেশের বিপক্ষে সেই শতকের পর টেস্টে ৩০ ইনিংসে আর কোনো শতকের দেখা পাননি কোহলি। এর মধ্যে অর্ধশতক আছে ছয়টি, সর্বোচ্চ ৭৯ এ বছর কেপটাউনে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে। তামিম কোহলির মতো এই তিন বছরে এত টেস্ট খেলার সুযোগ পাননি। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সেই শতকের পর ১৬ ইনিংস ধরে আর তিন অঙ্কের দেখা পাননি তামিম। আজ ১৭তম ইনিংসে এসে শতকের খরা কাটালেন। 
তবে কোহলির মতোই মধ্যের এই তিন বছরে তামিমের অর্ধশতকও ছয়টি! পার্থক্য হলো, তামিম দুবার আউট হয়েছেন ‘নার্ভাস নাইন্টিজ’–এ আর তিনবার ৭০–৮০–এর মধ্যে। কোহলি এ সময়ে তিনবার নিজেকে সর্বোচ্চ ৭০ থেকে ৮০–এর ঘরে নিতে পেরেছেন।
তবু কোহলির সামর্থ্যের সঙ্গে তামিমের তুলনা কোনোভাবেই চলে না। সেটি পরিসংখ্যানই বুঝিয়ে দেয়। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে তিন সংস্করণ মিলিয়ে বাংলাদেশের প্রথম ব্যাটসম্যান হিসেবে ২৫টি শতক পেলেন তামিম। ১৫ শতক পাওয়া মুশফিক তাঁর ধারেকাছেও নেই। আর কোহলি? শুধু টেস্টেই আছে তাঁর ২৭ শতক, ওয়ানডেতে ৪৩টি! কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে কোহলির শতকের খরা নিয়ে কথা হচ্ছে বেশ ভালোই। এর মধ্যে তামিমও যে টেস্টে শতকের খরায় ছিলেন, তা বোধহয় অনেকেরই মনে ছিল না। যেহেতু তিন সংস্করণ মিলিয়ে (আজসহ) শেষ ১০ ইনিংসেই তামিমের রয়েছে দুটি শতক, একটি ৮৭ রানের অপরাজিত ইনিংস এবং দুটি চল্লিশের ওপাশে ইনিংস। সব সংস্করণ মিলিয়ে শেষ চার ইনিংসে তাঁর স্কোর ৮৭*, ৪৭, ১৩ ও ১০৩*। পারফরম্যান্স এমন হলে নির্দিষ্ট একটি সংস্করণের খরা কে মনে রাখে!
কোহলির এখন তামিমকে তাই হিংসে হতেই পারে। টেস্ট ক্রিকেটের প্রতি কোহলির মতো ভালোবাসা কম ক্রিকেটারেরই আছে। ভালোবাসার এই সংস্করণে তিনি শতক পাচ্ছেন না, অথচ অন্যরা বাগিয়ে নিচ্ছেন—এসব দেখে কার ভালো লাগবে!

প্রভাতী খবর ডেস্ক

১৮ মে, ২০২২,  9:44 PM

news image


টেস্টে ব্যাট হাতে দারুণ ধারাবাহিক তামিম ইকবাল কেবল সেঞ্চুরির দেখাটাই পাচ্ছিলেন না। চট্টগ্রাম টেস্টে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সেই আক্ষেপে প্রলেপ দিলেন বাঁহাতি এ ওপেনার। দীর্ঘ ৩৮ মাসের বেশি সময় পর সাদা পোশাক গায়ে চাপিয়ে তিন অঙ্কের স্বাদ পেলেন তিনি। টেস্টে এটি তার ১০ম সেঞ্চুরি।
এ সময়ে দেশে ও বিদেশে মিলিয়ে কেবল একটি সেঞ্চুরিই করেছেন তামিম। ২০১৯ সালে নিউ জিল্যান্ডের হ্যামিল্টনে ১২৬ রান। তবে একাধিকবার সেঞ্চুরির খুব কাছে গিয়ে পথ ভুলেছেন তামিম। ২০২১ সালে পাল্লেকেল্লেতেই স্বাগতিকদের বিপক্ষে তামিম দুইবার আউট হয়েছেন নার্ভাস নাইন্টিজে। পরপর দুই ইনিংসে তামিম ৯০ ও ৯২ রানে ফিরে আসেন সাজঘরে।
এদিকে এ ইনিংস খেলার পথে দেশের হয়ে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ডে মুশফিককে ছাড়িয়ে গেছেন তামিম। আরেকটি রেকর্ড তাকে ডাকছে। ১৫২ রান করলেই দেশের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে ৫ হাজার রানের মাইলফলক ছুঁয়ে ফেলবেন। চা বিরতির আগে তিনি আরেকটি কীর্তি গড়েন, ১৫ বছরের লম্বা টেস্ট ক্যারিয়ারে পঞ্চমবার দুইশ বল মোকাবিলা করলেন বাঁহাতি ব্যাটসম্যান।
চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরি স্টেডিয়ামে টেস্ট ম্যাচে এক হাজার পূর্ণ করলেন বাংলাদেশের বাঁ-হাতি ওপেনার তামিম ইকবাল।
চলমান চট্টগ্রাম টেস্টে শ্রীলংকার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে সেঞ্চুরি করেছেন তামিম। এই ইনিংস খেলার পথে দেশের  তৃতীয় ব্যাটার হিসেবে চট্টগ্রামের ভেন্যুতে এক হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ করেন তিনি।
তামিমের আগে চট্টগ্রামের এই ভেন্যুতে এক হাজার রান করেছেন মুশফিকুর রহিম ও টেস্ট অধিনায়ক মোমিনুল হক। এই ভেন্যুতে ইতোমধ্যে মুশফিক ১৯টি ও মোমিনুল ১২টি টেস্ট খেলেছেন।
১৬ টেস্ট খেলে চট্টগ্রামের মাটিতে এক হাজার রান পূর্ণ করেন তামিম। এখানে আজ দ্বিতীয় সেঞ্চুরির দেখা পান তিনি। সাড়ে সাত বছর পর চট্টগ্রামের মাটিতে টেস্ট সেঞ্চুরি করলেন তামিম। সর্বশেষ ২০১৪ সালের নভেম্বরে চট্টগ্রামের এই ভেন্যুতে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ১০৯ রানের ইনিংস খেলেছিলেন তামিম।
পায়ের ব্যবহারে দক্ষতা দেখিয়ে দারুণ সব ড্রাইভ খেলেছেন। অন সাইডে পায়ের উপরের বল খেলেছেন স্বাচ্ছন্দ্যে। বেশ কিছুদিন ধরেই ভেতরে ঢোকানো বলে সমস্যা হচ্ছিল। থিতু হয়েও ফিরছিলেন মিস টাইমিংয়ে। তবে নিজ শহরে সব প্রতিকূলতা পেরিয়ে তিন অঙ্কের ম্যাজিকাল ফিগারে দেশসেরা ওপেনার। ঘরের মাঠে যা ষষ্ঠ এবং শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ১২ টেস্টে প্রথম সেঞ্চুরি।
এই ফরম্যাটে লঙ্কানদের বিপক্ষে এটি তার প্রথম শতক। ১৬২ বলে তামিম পূরণ করেন শতক। এই ইনিংসে তিনি হাঁকিয়েছেন ১২টি চার।
এর আগে, গতকাল টেস্টের দ্বিতীয় দিনে অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুজের ১৯৯ রানে ভর করে প্রথম ইনিংসে ৩৯৭ রান সংগ্রহ করে শ্রীলঙ্কা।
তামিম টেস্টে সবশেষ শতকটি করেছিলেন ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে, নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে। এর মাঝে কেটে গেছে ১৬ ইনিংস। যেখানে ৬টি অর্ধশতক হাঁকালেও ম্যাজিক ফিগারের দেখা পাচ্ছিলেন না তিনি। ৭৩ বলে ফিফটি করলেও পরের পঞ্চাশ করতে লেগেছে ৮৮ বল। সাকুল্যে তামিমের এই শতক এসেছে ১৬২ বলে।
তিন বছর ধরে কোহলি ও তামিম দুজনেই টেস্টে শতকের খরায় ছিলেন, সেখানে কোহলির আগেই আজ সেই খরা কাটালেন বাংলাদেশ ওপেনার। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আজ চট্টগ্রাম টেস্টের তৃতীয় দিনে ৫১তম ওভারে আসিতা ফার্নান্দোর বলে এক রান নিয়ে এই সংস্করণে নিজের ১০ম শতক তুলে নেন তামিম। অন্যদিকে কোহলির অপেক্ষা এখনো কাটেনি।
বাংলাদেশের বিপক্ষে সেই শতকের পর টেস্টে ৩০ ইনিংসে আর কোনো শতকের দেখা পাননি কোহলি। এর মধ্যে অর্ধশতক আছে ছয়টি, সর্বোচ্চ ৭৯ এ বছর কেপটাউনে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে। তামিম কোহলির মতো এই তিন বছরে এত টেস্ট খেলার সুযোগ পাননি। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সেই শতকের পর ১৬ ইনিংস ধরে আর তিন অঙ্কের দেখা পাননি তামিম। আজ ১৭তম ইনিংসে এসে শতকের খরা কাটালেন। 
তবে কোহলির মতোই মধ্যের এই তিন বছরে তামিমের অর্ধশতকও ছয়টি! পার্থক্য হলো, তামিম দুবার আউট হয়েছেন ‘নার্ভাস নাইন্টিজ’–এ আর তিনবার ৭০–৮০–এর মধ্যে। কোহলি এ সময়ে তিনবার নিজেকে সর্বোচ্চ ৭০ থেকে ৮০–এর ঘরে নিতে পেরেছেন।
তবু কোহলির সামর্থ্যের সঙ্গে তামিমের তুলনা কোনোভাবেই চলে না। সেটি পরিসংখ্যানই বুঝিয়ে দেয়। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে তিন সংস্করণ মিলিয়ে বাংলাদেশের প্রথম ব্যাটসম্যান হিসেবে ২৫টি শতক পেলেন তামিম। ১৫ শতক পাওয়া মুশফিক তাঁর ধারেকাছেও নেই। আর কোহলি? শুধু টেস্টেই আছে তাঁর ২৭ শতক, ওয়ানডেতে ৪৩টি! কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে কোহলির শতকের খরা নিয়ে কথা হচ্ছে বেশ ভালোই। এর মধ্যে তামিমও যে টেস্টে শতকের খরায় ছিলেন, তা বোধহয় অনেকেরই মনে ছিল না। যেহেতু তিন সংস্করণ মিলিয়ে (আজসহ) শেষ ১০ ইনিংসেই তামিমের রয়েছে দুটি শতক, একটি ৮৭ রানের অপরাজিত ইনিংস এবং দুটি চল্লিশের ওপাশে ইনিংস। সব সংস্করণ মিলিয়ে শেষ চার ইনিংসে তাঁর স্কোর ৮৭*, ৪৭, ১৩ ও ১০৩*। পারফরম্যান্স এমন হলে নির্দিষ্ট একটি সংস্করণের খরা কে মনে রাখে!
কোহলির এখন তামিমকে তাই হিংসে হতেই পারে। টেস্ট ক্রিকেটের প্রতি কোহলির মতো ভালোবাসা কম ক্রিকেটারেরই আছে। ভালোবাসার এই সংস্করণে তিনি শতক পাচ্ছেন না, অথচ অন্যরা বাগিয়ে নিচ্ছেন—এসব দেখে কার ভালো লাগবে!