বঙ্গবন্ধু'র ছবি অবমাননাকারী সওজের নির্বাহী প্রকৌশলী মোস্তফা
নিজস্ব প্রতিবেদক
২৩ আগস্ট, ২০২৩, 4:37 PM
বঙ্গবন্ধু'র ছবি অবমাননাকারী সওজের নির্বাহী প্রকৌশলী মোস্তফা
প্রচন্ড রকম মোস্তফা জ্বরে সড়ক ও জনপদ অধিদপ্তর আক্রান্ত।কথিত আছে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙ্গালি,স্বাধীনতার মহান স্থপতি,জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান'র ছবি অবমাননাকারী কক্সবাজার সড়ক বিভাগের সাবেক নির্বাহী প্রকৌশলী এই খন্দকার গোলাম মোস্তফা।সূত্রে জানা যায়,দুর্নীতির দায়ে কক্সবাজার সড়ক বিভাগের সাবেক নির্বাহী প্রকৌশলী খন্দকার গোলাম মোস্তফাকে আশুগঞ্জ- নদীবন্দর-সরাইল-ধরখার-আখাউড়া স্থলবন্দর মহাসড়কের ফোরলেন প্রজেক্টে নিযুক্ত রাখা হয়েছে। এর আগে তার বিরুদ্ধে বিএনপি ক্ষমতায় থাকাকালে ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে
সে যখন বগুড়ায় কর্মরত ছিল তখন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান'র ছবি অবমাননার অভিযোগ রয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায় কক্সবাজার রোড ডিভিশন এর পূর্বে মুন্সিগঞ্জ রোড ডিভিশন থেকেও তাকে তার অপ্রতিরোধ্য দুর্নীতি ও নানা অপকর্মের কারণে মেয়াদোত্তীর্ণের পূর্বেই অপসারণ করা হয়।সাংবাদিকসহ নানান ধরনের তোপের মুখে চিপ ইঞ্জিনিয়ার দপ্তরে সড়ক ভবনে রির্জাভে ন্যাস্ত হওয়ার প্রায় ১ মাস হতে চললেও কতৃপক্ষ এখন পর্যন্ত অভিযুক্ত খন্দকার গোলাম মোস্তফাকে কোথাও দায়িত্ব বুঝিয়ে দেয়া হয়নি।কারন যদি কোন ডিভিশনে অভিযুক্ত খন্দকার গোলাম মোস্তফাকে চার্জ দেয়া হলে যে কোন মূহুর্তে আওয়ামীমনা সাংবাদিক , প্রকৌশলী থেকে শুরু করে ঠিকাদারদের মধ্যে প্রতিবাদসহ নানান ধরনের কর্মসূচী শুরু হতে পারে একটি বিশ্বস্ত সূত্র মনে করেন।
সূত্র মতে সড়ক ও জনপথের কিছু অসাধু উচ্চপদর্থ কর্মকর্তা ও মন্ত্রনালয়ের কিছু কর্মকর্তাদের যোগসাযোশে এ মোস্তফাকে যে কোন ডিভিশনে অতিসত্বর পোস্টিং দেয়ার চক্রান্ত চলমান। ব্যাপারটি এমন দাঁড়িয়েছে যেন মোস্তফা জ্বরে সওজ আজ আক্রান্ত। এবং তোরা যে যা বলিস ভাই মোরা মোস্তফাকে একটি ভালো পোস্টিং দিতে চাই । যেন মোস্তফা ছাড়া সওজে কোন যোগ্য প্রকৌশলীই নেই ;যে কিনা কোন ডিভিশনের দায়িত্ব নিতে পারে।
এ প্রসঙ্গে অভিযুক্ত নির্বাহী প্রকৌশলী খন্দকার গোলাম মোস্তফার সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন আমার বিরুদ্ধে যে সব অভিযোগ এসছে এগুলো সম্পূর্ণ বানোয়াট এবং ভিত্তিহীন কিছু স্বার্থান্বেষী মহল আমাকে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য এই প্রোপাগান্ডা ছড়াচ্ছে।
আসলে ঠিক কি কারনে একটি চলমান প্রজেক্ট থেকে খন্দকার গোলাম মোস্তফাকে সড়ক ভবনের রিজার্ভে ন্যস্ত করা হয়েছে? এবং এতদিনেও কেনই বা তাকে কোথাও পোস্টিং দেওয়া হচ্ছে না ।সে সম্পর্কিত প্রশ্ন করলে সড়ক ও জনপদ অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী সৈয়দ মঈনুল হাসান বলেন আমি এখন মিটিংয়ে আছি একটু ব্যস্ত আছি পরে কথা বলবো এ বিষয়ে পরবর্তীতে পুনরায় ওনার সাথে যোগাযোগ করা হলে উনি ফোন রিসিভ করেননি।
নাম প্রকাশ্যে অনিচ্ছুক ময়মনসিংহ জোনের এক নির্বাহী প্রকৌশলী বলেন মোস্তফার হাত অনেক লম্বা । পুরো মন্ত্রণালয় এবং সড়ক ভবন তার কেনা । সে আসলে আওয়ামী লীগ কিংবা বিএনপি কোন রাজনীতির সাথেই জড়িত নয়। বরং তাকে চরম উচ্চাবিলাসী ও সুবিধাবাদীই বলতে পারেন। যখন যে সরকার আসে সেই সরকারেরই তেলবাজি করে মোস্তফা। ছাত্রজীবনে প্রকৌশলী অধ্যানরত অবস্থায় সর্বনিম্ন মার্ক পেয়ে সে প্রকৌশলী হিসেবে উত্তীর্ণ হয়। এরপর সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের নিয়োগ পরীক্ষাতেও সর্বনিম্ন মার্ক অর্জন করেন। এরপরেও তৎকালীন বিএনপির এক প্রভাবশালীন নেতাকে বিপুল অংকের অর্থের বিনিময়ে মূলত সড়কে এসিস্টেন্ট ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে যোগ দেয় সে । তিনি আরো বলেন যতই রিপোর্ট করেন কোন লাভ হবে না ।দেখবেন ঠিকই মানিকগঞ্জ হোক আর টাঙ্গাইলেই হোক ঠিকই মোস্তফাকে কোন না কোন ডিভিশনের দায়িত্ব দেওয়া হবে।
এ বিষয়ে সাবেক সড়ক ও পরিবহন সচিব নজরুল ইসলাম কে মুঠোফোনে যোগাযোগ করে তার আমলে ঠিক কি কারনে কক্সবাজার থেকে মোস্তফাকে অপসারণ করা হয়েছে জানার জন্য কিন্তু তেনার সাথে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।
নিজস্ব প্রতিবেদক
২৩ আগস্ট, ২০২৩, 4:37 PM
প্রচন্ড রকম মোস্তফা জ্বরে সড়ক ও জনপদ অধিদপ্তর আক্রান্ত।কথিত আছে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙ্গালি,স্বাধীনতার মহান স্থপতি,জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান'র ছবি অবমাননাকারী কক্সবাজার সড়ক বিভাগের সাবেক নির্বাহী প্রকৌশলী এই খন্দকার গোলাম মোস্তফা।সূত্রে জানা যায়,দুর্নীতির দায়ে কক্সবাজার সড়ক বিভাগের সাবেক নির্বাহী প্রকৌশলী খন্দকার গোলাম মোস্তফাকে আশুগঞ্জ- নদীবন্দর-সরাইল-ধরখার-আখাউড়া স্থলবন্দর মহাসড়কের ফোরলেন প্রজেক্টে নিযুক্ত রাখা হয়েছে। এর আগে তার বিরুদ্ধে বিএনপি ক্ষমতায় থাকাকালে ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে
সে যখন বগুড়ায় কর্মরত ছিল তখন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান'র ছবি অবমাননার অভিযোগ রয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায় কক্সবাজার রোড ডিভিশন এর পূর্বে মুন্সিগঞ্জ রোড ডিভিশন থেকেও তাকে তার অপ্রতিরোধ্য দুর্নীতি ও নানা অপকর্মের কারণে মেয়াদোত্তীর্ণের পূর্বেই অপসারণ করা হয়।সাংবাদিকসহ নানান ধরনের তোপের মুখে চিপ ইঞ্জিনিয়ার দপ্তরে সড়ক ভবনে রির্জাভে ন্যাস্ত হওয়ার প্রায় ১ মাস হতে চললেও কতৃপক্ষ এখন পর্যন্ত অভিযুক্ত খন্দকার গোলাম মোস্তফাকে কোথাও দায়িত্ব বুঝিয়ে দেয়া হয়নি।কারন যদি কোন ডিভিশনে অভিযুক্ত খন্দকার গোলাম মোস্তফাকে চার্জ দেয়া হলে যে কোন মূহুর্তে আওয়ামীমনা সাংবাদিক , প্রকৌশলী থেকে শুরু করে ঠিকাদারদের মধ্যে প্রতিবাদসহ নানান ধরনের কর্মসূচী শুরু হতে পারে একটি বিশ্বস্ত সূত্র মনে করেন।
সূত্র মতে সড়ক ও জনপথের কিছু অসাধু উচ্চপদর্থ কর্মকর্তা ও মন্ত্রনালয়ের কিছু কর্মকর্তাদের যোগসাযোশে এ মোস্তফাকে যে কোন ডিভিশনে অতিসত্বর পোস্টিং দেয়ার চক্রান্ত চলমান। ব্যাপারটি এমন দাঁড়িয়েছে যেন মোস্তফা জ্বরে সওজ আজ আক্রান্ত। এবং তোরা যে যা বলিস ভাই মোরা মোস্তফাকে একটি ভালো পোস্টিং দিতে চাই । যেন মোস্তফা ছাড়া সওজে কোন যোগ্য প্রকৌশলীই নেই ;যে কিনা কোন ডিভিশনের দায়িত্ব নিতে পারে।
এ প্রসঙ্গে অভিযুক্ত নির্বাহী প্রকৌশলী খন্দকার গোলাম মোস্তফার সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন আমার বিরুদ্ধে যে সব অভিযোগ এসছে এগুলো সম্পূর্ণ বানোয়াট এবং ভিত্তিহীন কিছু স্বার্থান্বেষী মহল আমাকে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য এই প্রোপাগান্ডা ছড়াচ্ছে।
আসলে ঠিক কি কারনে একটি চলমান প্রজেক্ট থেকে খন্দকার গোলাম মোস্তফাকে সড়ক ভবনের রিজার্ভে ন্যস্ত করা হয়েছে? এবং এতদিনেও কেনই বা তাকে কোথাও পোস্টিং দেওয়া হচ্ছে না ।সে সম্পর্কিত প্রশ্ন করলে সড়ক ও জনপদ অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী সৈয়দ মঈনুল হাসান বলেন আমি এখন মিটিংয়ে আছি একটু ব্যস্ত আছি পরে কথা বলবো এ বিষয়ে পরবর্তীতে পুনরায় ওনার সাথে যোগাযোগ করা হলে উনি ফোন রিসিভ করেননি।
নাম প্রকাশ্যে অনিচ্ছুক ময়মনসিংহ জোনের এক নির্বাহী প্রকৌশলী বলেন মোস্তফার হাত অনেক লম্বা । পুরো মন্ত্রণালয় এবং সড়ক ভবন তার কেনা । সে আসলে আওয়ামী লীগ কিংবা বিএনপি কোন রাজনীতির সাথেই জড়িত নয়। বরং তাকে চরম উচ্চাবিলাসী ও সুবিধাবাদীই বলতে পারেন। যখন যে সরকার আসে সেই সরকারেরই তেলবাজি করে মোস্তফা। ছাত্রজীবনে প্রকৌশলী অধ্যানরত অবস্থায় সর্বনিম্ন মার্ক পেয়ে সে প্রকৌশলী হিসেবে উত্তীর্ণ হয়। এরপর সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের নিয়োগ পরীক্ষাতেও সর্বনিম্ন মার্ক অর্জন করেন। এরপরেও তৎকালীন বিএনপির এক প্রভাবশালীন নেতাকে বিপুল অংকের অর্থের বিনিময়ে মূলত সড়কে এসিস্টেন্ট ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে যোগ দেয় সে । তিনি আরো বলেন যতই রিপোর্ট করেন কোন লাভ হবে না ।দেখবেন ঠিকই মানিকগঞ্জ হোক আর টাঙ্গাইলেই হোক ঠিকই মোস্তফাকে কোন না কোন ডিভিশনের দায়িত্ব দেওয়া হবে।
এ বিষয়ে সাবেক সড়ক ও পরিবহন সচিব নজরুল ইসলাম কে মুঠোফোনে যোগাযোগ করে তার আমলে ঠিক কি কারনে কক্সবাজার থেকে মোস্তফাকে অপসারণ করা হয়েছে জানার জন্য কিন্তু তেনার সাথে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।